নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি ক্ষুদ্র ইউনিটে বিভক্ত করে মশক নিধন কার্যক্রম চলছে বলে জাতীয় সংসদকে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
গতকাল শুক্রবার সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
ঢাকার মশক নিধনে যেসব কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে, তা বিস্তারিত সংসদে তুলে ধরেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী। সংসদকে মন্ত্রী জানান, সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করে টিম গঠন এবং প্রতিটি টিমের নেতৃত্বে মশক নিধনের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পরিচালিত হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, ‘মশক নিধনে দৈনিক ভিত্তিতে ৩ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গুণগত-মানসম্পন্ন কীটনাশক নির্বাচন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির সংস্থান নিশ্চিত করা হয়েছে। ডেঙ্গুসহ মশকবাহী রোগ প্রতিরোধে আন্তঃমন্ত্রনালয়সহ সব র্পযায়ে সভা করা হয়েছে। মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে জাতীয় নির্দেশিকা ছাপানো হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সকালে লার্ভিসাইড এবং বিকালে অ্যাডাল্টিসাইড প্রয়োগ করা হচ্ছে। মশক নিধনে সেল গঠন করা হয়েছে। সরকারি আবাসিক ও অনাবাসিক ভবন ও অন্যান্য দফতরে এবং নগরীর উন্মুক্ত স্থানে স্ব স্ব উদ্যোগে পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বেতার, টেলিভিশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে।মশকের প্রজননে সহায়তাকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হচ্ছে।’ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
ওয়ার্ডকে ইউনিটে ভেঙে চলছে মশক নিধন
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ