ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

ওমিক্রনের চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে ডেলমিক্রন

  • আপডেট সময় : ০১:০৮:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৯৬ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : বিশ্ব যখন ওমিক্রনের ঝুঁকি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে, এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে মহামারি করোনাভাইরাসের আরও এক নতুন ধরন ডেলমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট।
এই নতুন ধরনও ওমিক্রনের পর ত্রাস সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে ডেলমিক্রন। ডেল্টা এবং ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের মিলিত করোনাভাইরাসের রূপটিই হলো ডেলমিক্রন।
ভাইরাসের এই নতুন প্রজাতি আরও কয়েকগুণ বেশি সংক্রামক হতে চলেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারতীয় চিকিৎসক ডা. শশাঙ্ক যোশী বলেছেন, ডেল্টা এবং ওমিক্রন প্রজাতির ভাইরাস মিলিত হয়েই এই ডেলমিক্রনের উৎপত্তি হয়েছে। অজান্তেই ইউরোপে ডেলমিক্রন সংক্রমণের মিনি সুনামি আছড়ে পড়েছে।
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর তেদ্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস সতর্ক করেছিলেন, বুস্টার ডোজের ওপর এখনই বাড়তি গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আপাতত দু’টি করে ডোজ দিয়ে প্রতিটি দেশকেই ২০২২ সালের মার্চ মাসের মধ্যে ৭০ শতাংশ নাগরিককে টিকাদান করতে হবে। তার সেই বক্তব্য ডেলমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতে কতটা কার্যকরী হবে এখনও জানা যায়নি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গভীর সংস্কার না করলে স্বৈরাচার ফিরে আসবে

ওমিক্রনের চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে ডেলমিক্রন

আপডেট সময় : ০১:০৮:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : বিশ্ব যখন ওমিক্রনের ঝুঁকি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে, এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে মহামারি করোনাভাইরাসের আরও এক নতুন ধরন ডেলমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট।
এই নতুন ধরনও ওমিক্রনের পর ত্রাস সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে ডেলমিক্রন। ডেল্টা এবং ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের মিলিত করোনাভাইরাসের রূপটিই হলো ডেলমিক্রন।
ভাইরাসের এই নতুন প্রজাতি আরও কয়েকগুণ বেশি সংক্রামক হতে চলেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারতীয় চিকিৎসক ডা. শশাঙ্ক যোশী বলেছেন, ডেল্টা এবং ওমিক্রন প্রজাতির ভাইরাস মিলিত হয়েই এই ডেলমিক্রনের উৎপত্তি হয়েছে। অজান্তেই ইউরোপে ডেলমিক্রন সংক্রমণের মিনি সুনামি আছড়ে পড়েছে।
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর তেদ্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস সতর্ক করেছিলেন, বুস্টার ডোজের ওপর এখনই বাড়তি গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আপাতত দু’টি করে ডোজ দিয়ে প্রতিটি দেশকেই ২০২২ সালের মার্চ মাসের মধ্যে ৭০ শতাংশ নাগরিককে টিকাদান করতে হবে। তার সেই বক্তব্য ডেলমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতে কতটা কার্যকরী হবে এখনও জানা যায়নি।