ঢাকা ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

এসএমই ফাউন্ডেশন, সময়ের আগেই ২০০ কোটি টাকা প্রণোদনা ঋণ বিতরণ’

  • আপডেট সময় : ০২:৩৯:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২২
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাভাইরাসের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের মাঝে নির্ধারিত সময়ের ৬ মাস আগেই সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের ২০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে এসএমই ফাউন্ডেশন। এসময় মোট ৩ হাজার ১০৬ জন উদ্যোক্তার মাঝে ৩০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করে প্রতিষ্ঠানটি। গতকাল রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি এই তথ্য জানিয়েছে। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম ত্বরান্বিত করা এবং পল্লী এলাকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের দ্বিতীয় দফার প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তাদের মাঝে এই ঋণ বিতরণ করা হয়। দুই দফায় মাত্র সাড়ে ৪ মাসে বিতরণ করা হয় ৩০০ কোটি টাকা। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, মাত্র তিন মাসে ১৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২ হাজার ১৮১ জন উদ্যোক্তার মাঝে ২০০ কোটি টাকা বিতরণ সম্পন্ন করে এসএমই ফাউন্ডেশন। জানা গেছে, গ্রামীণ অঞ্চলের প্রান্তিক পর্যায়ের সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে এবং স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার দ্বিতীয় দফায় ১৫০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে, যার মধ্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের অনুকূলে ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে এসএমই ফাউন্ডেশনের অনুকূলে ১০০ কোটি টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা ছাড় করে অর্থ বিভাগ। এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিতরণকৃত ঋণের মধ্যে নারী-উদ্যোক্তার সংখ্যা প্রায় ২৬ শতাংশ এবং পুরুষ উদ্যোক্তা প্রায় ৭৪ শতাংশ। ঋণপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাদের মধ্যে ১ হাজার ৪৬২ জন ট্রেডিং খাতের, ১ হাজার ১৬৭ জন উৎপাদন খাতের এবং ৪৭৭ জন সেবা খাতের। ৫০ শতাংশ উদ্যোক্তাই ৫ লাখ টাকার চেয়ে কম ঋণ পেয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিতরণকৃত এ ঋণ প্রান্তিক পর্যায়ের প্রকৃত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাগণ পেয়েছেন। যদিও চাহিদার তুলনায় এটা খুবই সামান্য। ফাউন্ডেশন এ ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সম্পাদনের লক্ষ্যে প্রথম দফায় ১২টি এবং দ্বিতীয় দফায় ১৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে ঋণ বিতরণ চুক্তি স্বাক্ষর করে এসএমই ফাউন্ডেশন। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, ব্র্যাংক ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, বেসিক ব্যাংক, দ্যা সিটি ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ সারাদেশের প্রায় ১০০টি এসএমই ক্লাস্টার, চেম্বার, অ্যাসোসিয়েশন-এর সদস্য উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সারাদেশের নারী-উদ্যোক্তা এবং এসএমই ফাউন্ডেশন ও বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংগঠন ও অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সুপারিশকৃত এসএমই উপখাত, ট্রেডবডি এবং গ্রুপের তালিকাভুক্ত উদ্যোক্তা এবং সিএমএসএমই খাতের জন্য সরকার ঘোষিত প্রথম দফার প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণ না পাওয়া পল্লী ও প্রান্তিক পর্যায়ের উদ্যোক্তাগণকে ঋণ প্রদান করে। গত বছরের ২১ মার্চ ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে পরিচালক পর্ষদের সভায় এই ঋণ কর্মসূচি বিতরণ বিষয়ক নীতিমালা ও নির্দেশিকা অনুমোদন করা হয়। এতে করোনা মহামারীর কারণে গ্রামীণ ও প্রান্তিক পর্যায়ের ক্ষতিগ্রস্ত অতিক্ষুদ্র (মাইক্রো), ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে, যারা সরকারের প্রথম দফার প্রণোদনার ২০ হাজার কোটি টাকার আওতায় ঋণ পাননি, অগ্রাধিকারভূক্ত এসএমই সাব-সেক্টর এবং ক্লাস্টারের উদ্যোক্তা; নারী-উদ্যোক্তা; নতুন উদ্যোক্তা এবং পশ্চাদপদ ও উপজাতীয় অঞ্চল, শারীরিকভাবে অক্ষম এবং তৃতীয় লিঙ্গের উদ্যোক্তাগ কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এসএমই ফাউন্ডেশন নিজে ঋণ বিতরণ করে না। তবুও নির্ধারিত সময়ের বহু আগেই নির্দিষ্ট পরিমাণ ঋণ বিতরণের মুল কারণ ছিল ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ট্রেডবডি-অ্যাসোসিয়েশন এবং ক্লাস্টার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে এসএমই ফাউন্ডেশনের নিবিঢ় যোগাযোগ এবং সমন্বয় সাধন। ফলে চুক্তিবদ্ধ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ৩ হাজার ১০৬ জন সিএমএসএমই উদ্যোক্তার মাঝে দ্রুততম সময়ে ৩০০ কোটি টাকা বিতরণ সম্পন্ন করেছে। প্রসঙ্গত, প্রথম দফায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৯২৫জন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তার মাঝে মে-জুন ২০২১ সময়ে মাত্র দেড় মাসে ১০০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় উদ্যোক্তাগণ ৪% সুদে ঋণ পেয়েছেন। প্রথম দফায় গ্রাহক পর্যায়ে ঋণের পরিমাণ ছিলো সর্বনি¤œ ১ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে দ্বিতীয় দফায় আরো বেশি উদ্যোক্তাকে ঋণের আওতায় আনার লক্ষ্যে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

এসএমই ফাউন্ডেশন, সময়ের আগেই ২০০ কোটি টাকা প্রণোদনা ঋণ বিতরণ’

আপডেট সময় : ০২:৩৯:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাভাইরাসের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের মাঝে নির্ধারিত সময়ের ৬ মাস আগেই সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের ২০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে এসএমই ফাউন্ডেশন। এসময় মোট ৩ হাজার ১০৬ জন উদ্যোক্তার মাঝে ৩০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করে প্রতিষ্ঠানটি। গতকাল রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি এই তথ্য জানিয়েছে। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম ত্বরান্বিত করা এবং পল্লী এলাকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের দ্বিতীয় দফার প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তাদের মাঝে এই ঋণ বিতরণ করা হয়। দুই দফায় মাত্র সাড়ে ৪ মাসে বিতরণ করা হয় ৩০০ কোটি টাকা। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, মাত্র তিন মাসে ১৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২ হাজার ১৮১ জন উদ্যোক্তার মাঝে ২০০ কোটি টাকা বিতরণ সম্পন্ন করে এসএমই ফাউন্ডেশন। জানা গেছে, গ্রামীণ অঞ্চলের প্রান্তিক পর্যায়ের সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে এবং স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার দ্বিতীয় দফায় ১৫০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে, যার মধ্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের অনুকূলে ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে এসএমই ফাউন্ডেশনের অনুকূলে ১০০ কোটি টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা ছাড় করে অর্থ বিভাগ। এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিতরণকৃত ঋণের মধ্যে নারী-উদ্যোক্তার সংখ্যা প্রায় ২৬ শতাংশ এবং পুরুষ উদ্যোক্তা প্রায় ৭৪ শতাংশ। ঋণপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাদের মধ্যে ১ হাজার ৪৬২ জন ট্রেডিং খাতের, ১ হাজার ১৬৭ জন উৎপাদন খাতের এবং ৪৭৭ জন সেবা খাতের। ৫০ শতাংশ উদ্যোক্তাই ৫ লাখ টাকার চেয়ে কম ঋণ পেয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিতরণকৃত এ ঋণ প্রান্তিক পর্যায়ের প্রকৃত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাগণ পেয়েছেন। যদিও চাহিদার তুলনায় এটা খুবই সামান্য। ফাউন্ডেশন এ ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সম্পাদনের লক্ষ্যে প্রথম দফায় ১২টি এবং দ্বিতীয় দফায় ১৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে ঋণ বিতরণ চুক্তি স্বাক্ষর করে এসএমই ফাউন্ডেশন। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, ব্র্যাংক ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, বেসিক ব্যাংক, দ্যা সিটি ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ সারাদেশের প্রায় ১০০টি এসএমই ক্লাস্টার, চেম্বার, অ্যাসোসিয়েশন-এর সদস্য উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সারাদেশের নারী-উদ্যোক্তা এবং এসএমই ফাউন্ডেশন ও বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংগঠন ও অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সুপারিশকৃত এসএমই উপখাত, ট্রেডবডি এবং গ্রুপের তালিকাভুক্ত উদ্যোক্তা এবং সিএমএসএমই খাতের জন্য সরকার ঘোষিত প্রথম দফার প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণ না পাওয়া পল্লী ও প্রান্তিক পর্যায়ের উদ্যোক্তাগণকে ঋণ প্রদান করে। গত বছরের ২১ মার্চ ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে পরিচালক পর্ষদের সভায় এই ঋণ কর্মসূচি বিতরণ বিষয়ক নীতিমালা ও নির্দেশিকা অনুমোদন করা হয়। এতে করোনা মহামারীর কারণে গ্রামীণ ও প্রান্তিক পর্যায়ের ক্ষতিগ্রস্ত অতিক্ষুদ্র (মাইক্রো), ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে, যারা সরকারের প্রথম দফার প্রণোদনার ২০ হাজার কোটি টাকার আওতায় ঋণ পাননি, অগ্রাধিকারভূক্ত এসএমই সাব-সেক্টর এবং ক্লাস্টারের উদ্যোক্তা; নারী-উদ্যোক্তা; নতুন উদ্যোক্তা এবং পশ্চাদপদ ও উপজাতীয় অঞ্চল, শারীরিকভাবে অক্ষম এবং তৃতীয় লিঙ্গের উদ্যোক্তাগ কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এসএমই ফাউন্ডেশন নিজে ঋণ বিতরণ করে না। তবুও নির্ধারিত সময়ের বহু আগেই নির্দিষ্ট পরিমাণ ঋণ বিতরণের মুল কারণ ছিল ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ট্রেডবডি-অ্যাসোসিয়েশন এবং ক্লাস্টার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে এসএমই ফাউন্ডেশনের নিবিঢ় যোগাযোগ এবং সমন্বয় সাধন। ফলে চুক্তিবদ্ধ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ৩ হাজার ১০৬ জন সিএমএসএমই উদ্যোক্তার মাঝে দ্রুততম সময়ে ৩০০ কোটি টাকা বিতরণ সম্পন্ন করেছে। প্রসঙ্গত, প্রথম দফায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৯২৫জন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তার মাঝে মে-জুন ২০২১ সময়ে মাত্র দেড় মাসে ১০০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় উদ্যোক্তাগণ ৪% সুদে ঋণ পেয়েছেন। প্রথম দফায় গ্রাহক পর্যায়ে ঋণের পরিমাণ ছিলো সর্বনি¤œ ১ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে দ্বিতীয় দফায় আরো বেশি উদ্যোক্তাকে ঋণের আওতায় আনার লক্ষ্যে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়।