ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

এবার পূজা মিঠুনের দখলে

  • আপডেট সময় : ১১:৫৬:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৪২ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক: কলকাতার বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে চলচ্চিত্র মুক্তির জন্য দুর্গাপূজা একটি বিশেষ সময়। এবারে মাসখানেক আগে টেকনিশিয়ানদের সঙ্গে নির্মাতাদের দ্বন্দ্ব এবং পরে আর জি কর কাণ্ড ঘিরে কয়েকটি সিনেমা মুক্তিতে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। টেকনিয়ান ফেডারেশনের লোকজনের সঙ্গে ঝামেলার জন্য, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং অনির্বাণ ভট্টচার্যকে নিয়ে পূজার সিনেমার শুটিং নির্মাতা রাহুল মুখার্জির শুরুই করতে পারেননি। এছাড়া পরিচালক সৃজিত মুখার্জির ‘টেক্কা’ মুক্তির জন্য প্রস্তুত হলে পূজায় এই সিনেমার মুক্তি দিতে চাইছেন না প্রযোজকরা। এই পরিস্থিতিতে শোনা যাচ্ছে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর দুইটি সিনেমা আসছে পূজার সময়ে। একটি হল রাজ চক্রবর্তীর পরিচালনায় ‘সন্তান’; যেখানে ঋত্বিক চক্রবর্তীও কাজ করেছেন। সিনেমায় মিঠুনের ছেলের ভূমিকায় দেখা যাবে ঋত্বিককে, এছাড়া আইনজীবীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। আরো আছেন অনসূয়া মজুমদার, অহনা দত্ত প্রমুখ।
মিঠুনের আরেকটি সিনেমা হল ‘শাস্ত্রী’, যা পরিচালনা করেছে পথীকৃৎ বসু, প্রযোজনা করছেন সোহম চক্রবর্তী। সিনেমার চিত্রনাট্য লিখছেন অর্ণব ভৌমিক এবং অরিত্র বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সিনেমাটি নিয়ে মিঠুন বলেন, “সমাজের সব স্তরের মানুষ কানেক্ট করবে এই সিনেমার সঙ্গে। সিনেমায় দেখা যাবে কেউ লটারিতে ম্যাজিক খুঁজছে, কেউ জ্যোতিষে, কেউ আংটিতে।” বছরখানেক ধরে কলকাতার বাংলা সিনেমায় ফের আগ্রহী হয়েছেন মিঠুন। কিছুদিন আগে বলেছিলেন, এখন তিনি ভিন্নধর্মী গল্পে কাজ করতে চান। বিশেষ করে হাস্যরসের চিত্রনাট্যকে ইদানিং গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি আর জি কর হাসপাতাল কাণ্ডে সরব হয়েছেন মিঠুনও। এক্সে এক ভিডিয়োবার্তায় মিঠুন বলেন, “অনেক দিন ধরেই বলছি, আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা ভয়াবহ হবে। বাঙালি হয়ে মাথা উঁচু করে আর দাঁড়াতে পারছি না।” তিনি নিহত চিকিৎসক পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে লিখেছেন, “নির্যাতিতার পরিবারের প্রতি আমার সম্পূর্ণ সহানুভূতি রইল। যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া হোক। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় দাবি।”

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

এবার পূজা মিঠুনের দখলে

আপডেট সময় : ১১:৫৬:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ডেস্ক: কলকাতার বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে চলচ্চিত্র মুক্তির জন্য দুর্গাপূজা একটি বিশেষ সময়। এবারে মাসখানেক আগে টেকনিশিয়ানদের সঙ্গে নির্মাতাদের দ্বন্দ্ব এবং পরে আর জি কর কাণ্ড ঘিরে কয়েকটি সিনেমা মুক্তিতে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। টেকনিয়ান ফেডারেশনের লোকজনের সঙ্গে ঝামেলার জন্য, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং অনির্বাণ ভট্টচার্যকে নিয়ে পূজার সিনেমার শুটিং নির্মাতা রাহুল মুখার্জির শুরুই করতে পারেননি। এছাড়া পরিচালক সৃজিত মুখার্জির ‘টেক্কা’ মুক্তির জন্য প্রস্তুত হলে পূজায় এই সিনেমার মুক্তি দিতে চাইছেন না প্রযোজকরা। এই পরিস্থিতিতে শোনা যাচ্ছে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর দুইটি সিনেমা আসছে পূজার সময়ে। একটি হল রাজ চক্রবর্তীর পরিচালনায় ‘সন্তান’; যেখানে ঋত্বিক চক্রবর্তীও কাজ করেছেন। সিনেমায় মিঠুনের ছেলের ভূমিকায় দেখা যাবে ঋত্বিককে, এছাড়া আইনজীবীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। আরো আছেন অনসূয়া মজুমদার, অহনা দত্ত প্রমুখ।
মিঠুনের আরেকটি সিনেমা হল ‘শাস্ত্রী’, যা পরিচালনা করেছে পথীকৃৎ বসু, প্রযোজনা করছেন সোহম চক্রবর্তী। সিনেমার চিত্রনাট্য লিখছেন অর্ণব ভৌমিক এবং অরিত্র বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সিনেমাটি নিয়ে মিঠুন বলেন, “সমাজের সব স্তরের মানুষ কানেক্ট করবে এই সিনেমার সঙ্গে। সিনেমায় দেখা যাবে কেউ লটারিতে ম্যাজিক খুঁজছে, কেউ জ্যোতিষে, কেউ আংটিতে।” বছরখানেক ধরে কলকাতার বাংলা সিনেমায় ফের আগ্রহী হয়েছেন মিঠুন। কিছুদিন আগে বলেছিলেন, এখন তিনি ভিন্নধর্মী গল্পে কাজ করতে চান। বিশেষ করে হাস্যরসের চিত্রনাট্যকে ইদানিং গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি আর জি কর হাসপাতাল কাণ্ডে সরব হয়েছেন মিঠুনও। এক্সে এক ভিডিয়োবার্তায় মিঠুন বলেন, “অনেক দিন ধরেই বলছি, আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা ভয়াবহ হবে। বাঙালি হয়ে মাথা উঁচু করে আর দাঁড়াতে পারছি না।” তিনি নিহত চিকিৎসক পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে লিখেছেন, “নির্যাতিতার পরিবারের প্রতি আমার সম্পূর্ণ সহানুভূতি রইল। যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া হোক। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় দাবি।”