ঢাকা ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

এবার পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ১৫ বস্তা টাকা

  • আপডেট সময় : ০১:৪৫:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০২২
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি : কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি লোহার দানবাক্স রয়েছে। প্রতি তিন মাস পর পর সিন্দুকগুলো খোলা হয়। এবার সেই দানবাক্স খোলার পর পাওয়া গেছে ১৫ বস্তা টাকা। গতকাল শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের সিন্দুকগুলো খোলা হয়।
সিন্দুক খোলার সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ টি এম ফরহাদ, সহকারী কমিশনার জোহরা সুলতানা যুথী, মোছা. নাবিলা ফেরদৌস। তারা দানবাক্স থেকে ১৫ বস্তা টাকার পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
টাকা গণনার কাজে রূপালি ব্যাংকের এজিএম ও অন্যান্য কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন।
সর্বশেষ ২ জুলাই ৩ মাস ২০ দিন পরে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিলো। তখন ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৮ হাজার ৪১৫ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিলো। এবার ৩ মাস ১ দিন পর দান সিন্দুকগুলো খোলা হলো। মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্র জানায়, শনিবার সকাল ৮টায় জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের আটটি দান সিন্দুক খোলা হয়েছে। দান সিন্দুকগুলো খুলে ১৫টি বস্তায় টাকাগুলো আনা হয়েছে গণনার জন্য। এখন চলছে টাকা গণনার কাজ। টাকা গণনা শেষে জানা যাবে, মোট টাকার পরিমাণ।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

এবার পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ১৫ বস্তা টাকা

আপডেট সময় : ০১:৪৫:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০২২

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি : কিশোরগঞ্জ শহরের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি লোহার দানবাক্স রয়েছে। প্রতি তিন মাস পর পর সিন্দুকগুলো খোলা হয়। এবার সেই দানবাক্স খোলার পর পাওয়া গেছে ১৫ বস্তা টাকা। গতকাল শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের সিন্দুকগুলো খোলা হয়।
সিন্দুক খোলার সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ টি এম ফরহাদ, সহকারী কমিশনার জোহরা সুলতানা যুথী, মোছা. নাবিলা ফেরদৌস। তারা দানবাক্স থেকে ১৫ বস্তা টাকার পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
টাকা গণনার কাজে রূপালি ব্যাংকের এজিএম ও অন্যান্য কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন।
সর্বশেষ ২ জুলাই ৩ মাস ২০ দিন পরে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিলো। তখন ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৮ হাজার ৪১৫ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিলো। এবার ৩ মাস ১ দিন পর দান সিন্দুকগুলো খোলা হলো। মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্র জানায়, শনিবার সকাল ৮টায় জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের আটটি দান সিন্দুক খোলা হয়েছে। দান সিন্দুকগুলো খুলে ১৫টি বস্তায় টাকাগুলো আনা হয়েছে গণনার জন্য। এখন চলছে টাকা গণনার কাজ। টাকা গণনা শেষে জানা যাবে, মোট টাকার পরিমাণ।