ঢাকা ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

এখনো বেঁচে আছেন মাহাথির

  • আপডেট সময় : ০১:২৭:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৩৯ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : বেঁচে আছেন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ৭ জানুয়ারি অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রথম দফায় হাসপাতালে নেওয়া হয় মাহাথিরকে। ১৩ জানুয়ারি তিনি সেখান থেকে বাড়িতে ফেরেন। ২২ জানুয়ারি অসুস্থ হওয়ায় আবারও তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাকে ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউটের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাহাথিরের মৃত্যুর গুজব ওঠে। তবে স্থানীয় সময় দুপুরে মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে দিয়ে জানিয়েছে, এটি ভিত্তিহীন। হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। ৯৬ বছরের মাহাথিরের দুই দফা বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। প্রথম দফায় ১৯৮৯ সালে এবং দ্বিতীয় দফায় ২০০৭ সালে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

এখনো বেঁচে আছেন মাহাথির

আপডেট সময় : ০১:২৭:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : বেঁচে আছেন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ৭ জানুয়ারি অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রথম দফায় হাসপাতালে নেওয়া হয় মাহাথিরকে। ১৩ জানুয়ারি তিনি সেখান থেকে বাড়িতে ফেরেন। ২২ জানুয়ারি অসুস্থ হওয়ায় আবারও তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাকে ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউটের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাহাথিরের মৃত্যুর গুজব ওঠে। তবে স্থানীয় সময় দুপুরে মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে দিয়ে জানিয়েছে, এটি ভিত্তিহীন। হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। ৯৬ বছরের মাহাথিরের দুই দফা বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। প্রথম দফায় ১৯৮৯ সালে এবং দ্বিতীয় দফায় ২০০৭ সালে।