ঢাকা ০১:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫

এক জয়েই বায়ার্নকে কক্ষপথে দেখছেন না মুসিয়ালা

  • আপডেট সময় : ১১:১৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০২২
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : গোল করলেন জামাল মুসিয়ালা, সঙ্গে অবদান রাখলেন দুটি গোলে। তার নৈপুণ্যে বায়ার লেভারকুজেনকে উড়িয়ে দিয়ে জয়ে ফিরল বায়ার্ন মিউনিখ। তবে এক জয়েই দলকে কক্ষপথে দেখছেন না তরুণ অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। তার মতে স্বরূপে ফিরতে এমন আরও ম্যাচ প্রয়োজন জার্মান চ্যাম্পিয়নদের। বুন্ডেসলিগায় শুক্রবার রাতে ৪-০ গোলে জিতেছে বায়ার্ন।
টানা তিন ড্রয়ের পর আউসবুর্কের বিপক্ষে হারের তেতো স্বাদ পায় বায়ার্ন। আন্তর্জাতিক বিরতি থেকে ফেরার পর জয়ের দেখা পেল দলটি। সামনে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ভিক্তোরিয়া প্লাজেনের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচ আছে জার্মানির সফলতম দলটির। বুন্ডেসলিগায় বড় ম্যাচ আছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে। তার আগে এই জয়ে নিশ্চিতভাবেই আত্মবিশ্বাস বাড়বে বায়ার্নের। তবে লেভারকুজেনকে হারিয়ে ভেসে যাচ্ছেন না মুসিয়ালা। ম্যাচ শেষে বলেছেন, বায়ার্ন স্বরূপে ফিরেছে, বলার সময় এখনও হয়নি। “এই ম্যাচের মতো আমাদের আরও অনেক ম্যাচ খেলতে হবে। তাই আমরা এখনও বলতে পারি না, আমরা ফিরে এসেছি।” “আজ দলের প্রত্যেকেই জিততে চেয়েছিল। আমাদের সবার উপরই চাপ ছিল। আমরা সবাই সেরা হতে চেয়েছিলাম, আর আজ আমরা তা দেখিয়েছি। বায়ার্নে চাপ সব সময়ই থাকে।” ২০ বছরের মধ্যে নিজেদের সবচেয়ে দীর্ঘ জয় খরায় থাকা দলটি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় তৃতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায়। লেরয় সানের এই গোলে অবদান ছিল মুসিয়ালার। ম্যাচ জুড়ে লেভারকুজেনের রক্ষণে ভীতি ছড়ান ১৯ বছর বয়সী অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। টমাস মুলারের সঙ্গে ‘ওয়ান-টু’ খেলে ১৭তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি। সাদিও মানের পাঁচ ম্যাচের গোল খরা কাটাতে অবদান রাখেন মুসিয়ালা। চলতি আসরে এ নিয়ে পাঁচ গোল করলেন তিনি, অবদান রাখলেন তিন গোলে। ৮৪তম মিনিটে দলের চতুর্থ গোলটি করেন মুলার। ১৫ পয়েন্ট নিয়ে আপাতত বুন্ডেসলিগায় দুই নম্বরে উঠে এসেছে বায়ার্ন। ১৭ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে থাকা ইউনিয়ন বার্লিনের সামনে সুযোগ আছে ব্যবধান বাড়িয়ে নেওয়ার। শনিবার এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে খেলবে তারা।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

নতুন আপদ ‘মব সন্ত্রাস’, আতঙ্কে সারা দেশ

এক জয়েই বায়ার্নকে কক্ষপথে দেখছেন না মুসিয়ালা

আপডেট সময় : ১১:১৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০২২

ক্রীড়া ডেস্ক : গোল করলেন জামাল মুসিয়ালা, সঙ্গে অবদান রাখলেন দুটি গোলে। তার নৈপুণ্যে বায়ার লেভারকুজেনকে উড়িয়ে দিয়ে জয়ে ফিরল বায়ার্ন মিউনিখ। তবে এক জয়েই দলকে কক্ষপথে দেখছেন না তরুণ অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। তার মতে স্বরূপে ফিরতে এমন আরও ম্যাচ প্রয়োজন জার্মান চ্যাম্পিয়নদের। বুন্ডেসলিগায় শুক্রবার রাতে ৪-০ গোলে জিতেছে বায়ার্ন।
টানা তিন ড্রয়ের পর আউসবুর্কের বিপক্ষে হারের তেতো স্বাদ পায় বায়ার্ন। আন্তর্জাতিক বিরতি থেকে ফেরার পর জয়ের দেখা পেল দলটি। সামনে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ভিক্তোরিয়া প্লাজেনের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচ আছে জার্মানির সফলতম দলটির। বুন্ডেসলিগায় বড় ম্যাচ আছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে। তার আগে এই জয়ে নিশ্চিতভাবেই আত্মবিশ্বাস বাড়বে বায়ার্নের। তবে লেভারকুজেনকে হারিয়ে ভেসে যাচ্ছেন না মুসিয়ালা। ম্যাচ শেষে বলেছেন, বায়ার্ন স্বরূপে ফিরেছে, বলার সময় এখনও হয়নি। “এই ম্যাচের মতো আমাদের আরও অনেক ম্যাচ খেলতে হবে। তাই আমরা এখনও বলতে পারি না, আমরা ফিরে এসেছি।” “আজ দলের প্রত্যেকেই জিততে চেয়েছিল। আমাদের সবার উপরই চাপ ছিল। আমরা সবাই সেরা হতে চেয়েছিলাম, আর আজ আমরা তা দেখিয়েছি। বায়ার্নে চাপ সব সময়ই থাকে।” ২০ বছরের মধ্যে নিজেদের সবচেয়ে দীর্ঘ জয় খরায় থাকা দলটি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় তৃতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায়। লেরয় সানের এই গোলে অবদান ছিল মুসিয়ালার। ম্যাচ জুড়ে লেভারকুজেনের রক্ষণে ভীতি ছড়ান ১৯ বছর বয়সী অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। টমাস মুলারের সঙ্গে ‘ওয়ান-টু’ খেলে ১৭তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি। সাদিও মানের পাঁচ ম্যাচের গোল খরা কাটাতে অবদান রাখেন মুসিয়ালা। চলতি আসরে এ নিয়ে পাঁচ গোল করলেন তিনি, অবদান রাখলেন তিন গোলে। ৮৪তম মিনিটে দলের চতুর্থ গোলটি করেন মুলার। ১৫ পয়েন্ট নিয়ে আপাতত বুন্ডেসলিগায় দুই নম্বরে উঠে এসেছে বায়ার্ন। ১৭ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে থাকা ইউনিয়ন বার্লিনের সামনে সুযোগ আছে ব্যবধান বাড়িয়ে নেওয়ার। শনিবার এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে খেলবে তারা।