ঢাকা ০১:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

একটি মানুষও তাদের পাশে থাকবে না, কাকে বললেন আঁখি আলমগীর!

  • আপডেট সময় : ১২:০৪:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২২
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন প্রতিবেদক : ‘যন্ত্রণার নীল দাগ রং দিয়ে ঢেকে, অসহ্য ব্যথা দাঁতের চাপে পিষে মেরে যে মানুষগুলো আনন্দ আর উন্মাদনা ফেরি করে বেড়ায়, দিনশেষে―কাজশেষে একটি মানুষও তাদের পাশে থাকবে না। ’দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীর অন্তত এমনটাই মনে করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এমন মন্তব্য করেন তিনি।কয়েক দিন আগেই রুনা লায়লার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে এক উচ্ছল আঁখি আলমগীরকে দেখা গেল।হঠাৎ কেন মন নীল বিষাদে ছেয়ে গেল?
ওই অনুষ্ঠানের আগে হীরার সেটের ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করে আঁখি আলমগীর লিখেছিলেন, ‘রানির নিজের হাত থেকে পাওয়া সবচেয়ে সুন্দর এবং অমূল্য উপহার। আন্টি এই মূল্যবান গয়নার সেটটি সত্তর দশকে জয়পুর থেকে কিনেছিলেন। এটা ছিল তাঁর কেনা প্রথম হীরার সেট। আমি জানি না এই মূল্যবান উপহারের প্রাপ্য আমি কি না, আমি শুধু বলতে পারি এটি আমার কাছে তাঁর দেওয়া আশীর্বাদ। আমি উচ্ছ্বসিত ও আনন্দিত। ধন্যবাদ মিষ্টি আন্টি, ভালোবাসা এবং অনেক শ্রদ্ধা তোমাকে। ’ জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীর অভিনেতা আলমগীরের মেয়ে। আবার রুনা লায়লা অভিনেতা আলমগীরের স্ত্রী। রুনা লায়লা ও আঁখি আলমগীরের দারুণ সখ্য।অন্তত আঁখি আলমগীরের ফেসবুক বলছে তাঁর মন নীল বিষাদে ছেয়ে যায়নি। এটা উপলব্ধি মাত্র। সেই উপলব্ধি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘যন্ত্রণার নীল দাগ রং দিয়ে ঢেকে, অসহ্য ব্যথা দাঁতের চাপে পিষে মেরে যে মানুষগুলো আনন্দ আর উন্মাদনা ফেরি করে বেড়ায়, দিনশেষে―কাজশেষে একটি মানুষও তাদের পাশে থাকবে না, থাকে না। হিসাব বুঝে নেয়াই আসল হিসাব, যদিও সবাই তা পারে না। ’

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

একটি মানুষও তাদের পাশে থাকবে না, কাকে বললেন আঁখি আলমগীর!

আপডেট সময় : ১২:০৪:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২২

বিনোদন প্রতিবেদক : ‘যন্ত্রণার নীল দাগ রং দিয়ে ঢেকে, অসহ্য ব্যথা দাঁতের চাপে পিষে মেরে যে মানুষগুলো আনন্দ আর উন্মাদনা ফেরি করে বেড়ায়, দিনশেষে―কাজশেষে একটি মানুষও তাদের পাশে থাকবে না। ’দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীর অন্তত এমনটাই মনে করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এমন মন্তব্য করেন তিনি।কয়েক দিন আগেই রুনা লায়লার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে এক উচ্ছল আঁখি আলমগীরকে দেখা গেল।হঠাৎ কেন মন নীল বিষাদে ছেয়ে গেল?
ওই অনুষ্ঠানের আগে হীরার সেটের ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করে আঁখি আলমগীর লিখেছিলেন, ‘রানির নিজের হাত থেকে পাওয়া সবচেয়ে সুন্দর এবং অমূল্য উপহার। আন্টি এই মূল্যবান গয়নার সেটটি সত্তর দশকে জয়পুর থেকে কিনেছিলেন। এটা ছিল তাঁর কেনা প্রথম হীরার সেট। আমি জানি না এই মূল্যবান উপহারের প্রাপ্য আমি কি না, আমি শুধু বলতে পারি এটি আমার কাছে তাঁর দেওয়া আশীর্বাদ। আমি উচ্ছ্বসিত ও আনন্দিত। ধন্যবাদ মিষ্টি আন্টি, ভালোবাসা এবং অনেক শ্রদ্ধা তোমাকে। ’ জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীর অভিনেতা আলমগীরের মেয়ে। আবার রুনা লায়লা অভিনেতা আলমগীরের স্ত্রী। রুনা লায়লা ও আঁখি আলমগীরের দারুণ সখ্য।অন্তত আঁখি আলমগীরের ফেসবুক বলছে তাঁর মন নীল বিষাদে ছেয়ে যায়নি। এটা উপলব্ধি মাত্র। সেই উপলব্ধি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘যন্ত্রণার নীল দাগ রং দিয়ে ঢেকে, অসহ্য ব্যথা দাঁতের চাপে পিষে মেরে যে মানুষগুলো আনন্দ আর উন্মাদনা ফেরি করে বেড়ায়, দিনশেষে―কাজশেষে একটি মানুষও তাদের পাশে থাকবে না, থাকে না। হিসাব বুঝে নেয়াই আসল হিসাব, যদিও সবাই তা পারে না। ’