ঢাকা ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

ঋণের বোঝা সইতে না পেরে আত্মহত্যা চা দোকানির

  • আপডেট সময় : ০৮:১৫:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

প্রতীকী ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পাওনাদারের বকাঝকা ও অপমান সহ্য করতে না পেরে মো. মনির (৫০) নামে এক চা দোকানি আত্মহত্যা করেছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে দিকে ধনিয়া সরাই মসজিদ এলাকার একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে। মৃত মনিরের গ্রামের বাড়ি ভোলা সদরের পূর্ব চরকালি এলাকার। পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ীর ধনিয়া এলাকায় তিনি ভাড়া থাকতেন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা। মনিরের ছেলে মিরাজ জানান, সকালে তার বাবা নিজের দোকানে গলায় ফ্যানের সঙ্গে রশি দিয়ে ঝুলে আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে আমরা তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মিরাজ আরো জানান, তার বাবা এলাকার কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়েছিলেন। ওই পাওনাদাররা টাকা ফেরতের জন্য দোকানে এসে বকাঝকা ও অপমান করেন। এ ঘটনার পরই বাবা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশকে অবগত করা হয়েছে।

সানা/কেএমএএ/আপ্র/২৪/১০/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

ঋণের বোঝা সইতে না পেরে আত্মহত্যা চা দোকানির

আপডেট সময় : ০৮:১৫:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পাওনাদারের বকাঝকা ও অপমান সহ্য করতে না পেরে মো. মনির (৫০) নামে এক চা দোকানি আত্মহত্যা করেছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে দিকে ধনিয়া সরাই মসজিদ এলাকার একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে। মৃত মনিরের গ্রামের বাড়ি ভোলা সদরের পূর্ব চরকালি এলাকার। পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ীর ধনিয়া এলাকায় তিনি ভাড়া থাকতেন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা। মনিরের ছেলে মিরাজ জানান, সকালে তার বাবা নিজের দোকানে গলায় ফ্যানের সঙ্গে রশি দিয়ে ঝুলে আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে আমরা তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মিরাজ আরো জানান, তার বাবা এলাকার কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়েছিলেন। ওই পাওনাদাররা টাকা ফেরতের জন্য দোকানে এসে বকাঝকা ও অপমান করেন। এ ঘটনার পরই বাবা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশকে অবগত করা হয়েছে।

সানা/কেএমএএ/আপ্র/২৪/১০/২০২৫