ঢাকা ০৪:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫

উত্তরায় গ্যারেজে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৮ জনই একে একে মারা গেলেন

  • আপডেট সময় : ০২:০৫:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২২
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর উত্তরার কামারপাড়া এলাকায় একটি রিকশার গ্যারেজে বিস্ফোরণের ঘটনায় মো. শাহিন মিয়া (২৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। গত শুক্রবার মধ্যরাতে তার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে ওই ঘটনায় দগ্ধ আটজনেরই মৃত্যু হলো।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক জানান, আগুনের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে সর্বশেষ মো. শাহিন মিয়া শুক্রবার মধ্যরাতে মারা গেছেন। তার শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
গত ৬ আগস্ট বেলা পৌনে ১২টার দিকে ওই রিকশার গ্যারেজে বিস্ফোরণ হয়। এতে মালিকসহ ৮ জন দগ্ধ হন। সেদিনই তাদের সবাইকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। গ্যারেজে দগ্ধ ৮ জন হলেন- গ্যারেজ মালিক মো. গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৮), মো. মিজান (৩৫), মো. নূর হোসেন (৬০), মো. মাসুম মিয়া (৩৫), মো. আল-আমিন (৩০), মো. শরিফুল ইসলাম (৩২), মো. শাহিন (২৬) এবং মো. আলম (২৩)। তাদের মাঝে মো. আলম (২৩) মারা যান গত শনিবার রাত ১০টার দিকে। এরপর সে রাতেই ২টার দিকে মারা যান গ্যারেজের মালিক গাজী মাজহারুল ইসলাম। এরপর মো. মাসুম আলী মারা যান সোমবার (৮ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে। এরপর একে একে বাকি সবাই চলে গেলেন না ফেরার দেশে। জানা গেছে, ওই রিকশা গ্যারেজের পাশাপাশি ভাঙারির ব্যবসা রয়েছে। ভাঙারির দোকানে সুগন্ধির বোতলসহ অন্যান্য বোতল খোলার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়। এতে রিকশার গ্যারেজে থাকা আটজন গুরুতর আহত হন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

উত্তরায় গ্যারেজে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৮ জনই একে একে মারা গেলেন

আপডেট সময় : ০২:০৫:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর উত্তরার কামারপাড়া এলাকায় একটি রিকশার গ্যারেজে বিস্ফোরণের ঘটনায় মো. শাহিন মিয়া (২৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। গত শুক্রবার মধ্যরাতে তার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে ওই ঘটনায় দগ্ধ আটজনেরই মৃত্যু হলো।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক জানান, আগুনের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে সর্বশেষ মো. শাহিন মিয়া শুক্রবার মধ্যরাতে মারা গেছেন। তার শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
গত ৬ আগস্ট বেলা পৌনে ১২টার দিকে ওই রিকশার গ্যারেজে বিস্ফোরণ হয়। এতে মালিকসহ ৮ জন দগ্ধ হন। সেদিনই তাদের সবাইকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। গ্যারেজে দগ্ধ ৮ জন হলেন- গ্যারেজ মালিক মো. গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৮), মো. মিজান (৩৫), মো. নূর হোসেন (৬০), মো. মাসুম মিয়া (৩৫), মো. আল-আমিন (৩০), মো. শরিফুল ইসলাম (৩২), মো. শাহিন (২৬) এবং মো. আলম (২৩)। তাদের মাঝে মো. আলম (২৩) মারা যান গত শনিবার রাত ১০টার দিকে। এরপর সে রাতেই ২টার দিকে মারা যান গ্যারেজের মালিক গাজী মাজহারুল ইসলাম। এরপর মো. মাসুম আলী মারা যান সোমবার (৮ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে। এরপর একে একে বাকি সবাই চলে গেলেন না ফেরার দেশে। জানা গেছে, ওই রিকশা গ্যারেজের পাশাপাশি ভাঙারির ব্যবসা রয়েছে। ভাঙারির দোকানে সুগন্ধির বোতলসহ অন্যান্য বোতল খোলার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়। এতে রিকশার গ্যারেজে থাকা আটজন গুরুতর আহত হন।