ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

ই-কোয়ালিটি ডাটার ব্যবহার নিশ্চিত করতে বিশ্বনেতাদের আহ্বান

  • আপডেট সময় : ০৯:৪১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১২৪ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ডিজিটাল সেবা ও সুবিধাবঞ্চিত নাগরিকদের মধ্যে থাকা ব্যবধান কমাতে ই-কোয়ালিটি ডাটা ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনের সাইড ইভেন্ট হিসেবে অনলাইনে আয়োজিত ‘হার্নেসিং ই-কোয়ালিটি ফর গ্লোবাল প্রোসপারিটি’ শীর্ষক এক প্যানেল আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, জার্মানি ও কেনিয়ার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক এবং সরকারি উদ্যোগের নেতারা এ আহ্বান জানান। জাতিসংঘের ৭৭তম অধিবেশনের সায়েন্স সামিট সেশনে বাংলাদেশ সরকারের এটুআই, পিপল সেন্টারড ইন্টারনেট এবং সাউথ-সাউথ নেটওয়ার্ক ফর পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশন (এসএসএনফরপিএসআই) যৌথভাবে এর আয়োজন করে। এরই অংশ হিসেবে ‘নেটওয়ার্ক অব রিসাইলেন্ট কমিউনিটিজ : হার্নেসিং ই-কোয়ালিটি ডাটা টু ইমপ্রুভ দ্য প্রোসপারিটি অব গ্লোবাল সিটিজেনস অব দ্য ফিউচার’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম অনলাইনে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের এই অধিবেশনে উদ্বোধনী ও স্বাগত বক্তব্য দেন এবং সমাপনী বক্তব্য দেন ক্যালিফোর্নিয়ার পিপল সেন্টারড ইন্টারনেটের চেয়ার ও সহপ্রতিষ্ঠাতা মেই লিন ফাং। প্যানেল আলোচনায় ‘ইকোয়ালিটি থ্রো ই-কোয়ালিটি’-এর ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এটুআইয়ের পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরী।
সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, ‘ডিজিটাল বিপ্লবের সঙ্গে সঙ্গে আজকের বিশ্বে ডিজিটাল বিভাজন সমাজে বৈষম্য তৈরিতে একটি অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। তবে সঠিকভাবে পরিচালনা করা হলে ই-কোয়ালিটি নিশ্চিতে ডিজিটাল উন্নয়ন সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে।’
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় আনীর চৌধুরী ডিজিটাল বিভাজন সম্প্রসারণে প্রভাব রাখতে পারে এমন কিছু বিষয়ে সতর্কতা অনুসরণের পরামর্শ দেন। যার মধ্যে এমন কতগুলো ডিজিটাল সেবা রয়েছে, যেগুলো আগে তেমন গুরুত্ব না পেলেও কোভিড-১৯-এর পরে মানুষের কাছে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে।
এতে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের মিশনের প্রতিনিধিরা, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, সরকারি-বেসরকারি খাত-সংশ্লিষ্ট, একাডেমিয়া, সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন, এটুআই, পিপল সেন্টারড ইন্টারনেট এবং এসএসএনফরপিএসআইয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

অনির্দিষ্টকাল কর্মবিরতির ডাক প্রাথমিক শিক্ষকদের

ই-কোয়ালিটি ডাটার ব্যবহার নিশ্চিত করতে বিশ্বনেতাদের আহ্বান

আপডেট সময় : ০৯:৪১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রযুক্তি ডেস্ক : টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ডিজিটাল সেবা ও সুবিধাবঞ্চিত নাগরিকদের মধ্যে থাকা ব্যবধান কমাতে ই-কোয়ালিটি ডাটা ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনের সাইড ইভেন্ট হিসেবে অনলাইনে আয়োজিত ‘হার্নেসিং ই-কোয়ালিটি ফর গ্লোবাল প্রোসপারিটি’ শীর্ষক এক প্যানেল আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, জার্মানি ও কেনিয়ার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক এবং সরকারি উদ্যোগের নেতারা এ আহ্বান জানান। জাতিসংঘের ৭৭তম অধিবেশনের সায়েন্স সামিট সেশনে বাংলাদেশ সরকারের এটুআই, পিপল সেন্টারড ইন্টারনেট এবং সাউথ-সাউথ নেটওয়ার্ক ফর পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশন (এসএসএনফরপিএসআই) যৌথভাবে এর আয়োজন করে। এরই অংশ হিসেবে ‘নেটওয়ার্ক অব রিসাইলেন্ট কমিউনিটিজ : হার্নেসিং ই-কোয়ালিটি ডাটা টু ইমপ্রুভ দ্য প্রোসপারিটি অব গ্লোবাল সিটিজেনস অব দ্য ফিউচার’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম অনলাইনে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের এই অধিবেশনে উদ্বোধনী ও স্বাগত বক্তব্য দেন এবং সমাপনী বক্তব্য দেন ক্যালিফোর্নিয়ার পিপল সেন্টারড ইন্টারনেটের চেয়ার ও সহপ্রতিষ্ঠাতা মেই লিন ফাং। প্যানেল আলোচনায় ‘ইকোয়ালিটি থ্রো ই-কোয়ালিটি’-এর ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এটুআইয়ের পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরী।
সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, ‘ডিজিটাল বিপ্লবের সঙ্গে সঙ্গে আজকের বিশ্বে ডিজিটাল বিভাজন সমাজে বৈষম্য তৈরিতে একটি অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। তবে সঠিকভাবে পরিচালনা করা হলে ই-কোয়ালিটি নিশ্চিতে ডিজিটাল উন্নয়ন সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে।’
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় আনীর চৌধুরী ডিজিটাল বিভাজন সম্প্রসারণে প্রভাব রাখতে পারে এমন কিছু বিষয়ে সতর্কতা অনুসরণের পরামর্শ দেন। যার মধ্যে এমন কতগুলো ডিজিটাল সেবা রয়েছে, যেগুলো আগে তেমন গুরুত্ব না পেলেও কোভিড-১৯-এর পরে মানুষের কাছে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে।
এতে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের মিশনের প্রতিনিধিরা, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, সরকারি-বেসরকারি খাত-সংশ্লিষ্ট, একাডেমিয়া, সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন, এটুআই, পিপল সেন্টারড ইন্টারনেট এবং এসএসএনফরপিএসআইয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।