ঢাকা ১২:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫

ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়াসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

  • আপডেট সময় : ১২:৫৫:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অক্টোবর ২০২১
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন ২৭ জন ভুক্তভোগী।
গতকাল রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে ২৭ জন ভুক্তভোগীর পক্ষে মো. নাসিম প্রধান নামে একজন বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন। এরপর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে নথি পর্যালোচনায় গুলশান থানাকে মামলাটি এজহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন। মামলার অপর আসামিরা হলেন- শেখ সোহেল রানা, মো. আমান উল্লাহ চৌধুরী, জায়েদুল ফিরোজ, নাজনীন নাহার বিথী ওরফে বিথী আক্তার ও নাজমুল হাসান রাসেল। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা স্বল্পমূলে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির জন্য ই-অরেঞ্জের ওয়েবসাইটে অফার করে থাকেন। আর সেসব পণ্যের বিপরীতে আসামিরা কাস্টমারদের কাছ থেকে অগ্রিম মূল্য নেন। এভাবে এ মামলার ২৭ জন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিভিন্ন পণ্য ক্রয়ের জন্য মোট ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৫১ হাজার ৭৯ টাকা গ্রহণ করে রিসিট দেন আসামিরা। কিন্তু পণ্য ডেলিভারির করতে বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করে ই-অরেঞ্জ। সবশেষ মালিকানা হস্তান্তর হওয়ার কথা বলে সব প্রকার পণ্য ডেলিভারি স্থগিত করে আসামিরা আত্মগোপন করেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়াসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

আপডেট সময় : ১২:৫৫:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : ৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন ২৭ জন ভুক্তভোগী।
গতকাল রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে ২৭ জন ভুক্তভোগীর পক্ষে মো. নাসিম প্রধান নামে একজন বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন। এরপর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে নথি পর্যালোচনায় গুলশান থানাকে মামলাটি এজহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন। মামলার অপর আসামিরা হলেন- শেখ সোহেল রানা, মো. আমান উল্লাহ চৌধুরী, জায়েদুল ফিরোজ, নাজনীন নাহার বিথী ওরফে বিথী আক্তার ও নাজমুল হাসান রাসেল। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা স্বল্পমূলে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির জন্য ই-অরেঞ্জের ওয়েবসাইটে অফার করে থাকেন। আর সেসব পণ্যের বিপরীতে আসামিরা কাস্টমারদের কাছ থেকে অগ্রিম মূল্য নেন। এভাবে এ মামলার ২৭ জন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিভিন্ন পণ্য ক্রয়ের জন্য মোট ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৫১ হাজার ৭৯ টাকা গ্রহণ করে রিসিট দেন আসামিরা। কিন্তু পণ্য ডেলিভারির করতে বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করে ই-অরেঞ্জ। সবশেষ মালিকানা হস্তান্তর হওয়ার কথা বলে সব প্রকার পণ্য ডেলিভারি স্থগিত করে আসামিরা আত্মগোপন করেন।