ঢাকা ১২:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

ইলন মাস্কের সন্তানের নাম বদলের আবেদন

  • আপডেট সময় : ০১:৩৯:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুন ২০২২
  • ৮৬ বার পড়া হয়েছে


প্রত্যাশা ডেস্ক : মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের এক সন্তান ট্রান্সজেন্ডার। নতুন লিঙ্গ পরিচয়ের সঙ্গে মিল রেখে মাস্কের ওই সন্তান তাঁর নাম পরিবর্তনের আবেদন করেন। নাম পরিবর্তনের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘আমি আর আমার বাবার সঙ্গে থাকি না। আমি চাই না কোনো উপায়ে তাঁর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে।’ খবর রয়টার্সের।
মাস্কের ওই সন্তান শুধু নাম পরিবর্তন নয়, নতুন একটি জন্মসনদের জন্যও আবেদন করেন। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান্তা মোনিকা শহরের লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি সুপিরিয়র কোর্টে আবেদন করেন তিনি। গত এপ্রিলে আবেদন করলেও সাম্প্রতিক কিছু অনলাইন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে এ খবর জানা যায়। ইলন মাস্কের ওই সন্তানের নাম জাভিয়ের আলেক্সান্ডার মাস্ক। আদালতে দাখিল নথি অনুযায়ী, সম্প্রতি ১৮ বছর পূর্ণ করেন তিনি। ক্যালিফোর্নিয়ার আইন অনুযায়ী, নিজের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বয়স হয়েছে তাঁর। আবেদনে বলেন, এখন থেকে পুরুষ নয়, নারী হিসেবে পরিচিত হতে চান বলে নতুন একটি নাম দরকার তাঁর।
জাভিয়ের আলেক্সান্ডার মাস্কের মা জাস্টিন উইলসন ইলন মাস্কের তৃতীয় স্ত্রী। ২০০০ সালে বিয়ের পর ২০০৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে জাস্টিনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি এবং টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান ইলন মাস্কের সঙ্গে তাঁর মেয়ের কি নিয়ে বিরোধ চলছে, সে সম্পর্কে অবশ্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা মেলেনি। এ নিয়ে জানতে মাস্কের এক আইনজীবী ও টেসলার গণমাধ্যম শাখার কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। তবে দুই পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায়নি। নাম ও লিঙ্গ পরিবর্তনে সন্তান এ আবেদন করার প্রায় এক মাসের মাথায় গত মে মাসে রিপাবলিকান পার্টির জন্য নিজের সমর্থনের ঘোষণা দেন ইলন মাস্ক। দলটি থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা দেশের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যগুলোয় ট্রান্সজেন্ডার মানুষদের অধিকারের লাগাম টানবে এমন বেশ কয়েকটি আইনের পক্ষে সমর্থন দিচ্ছেন। ট্রান্সজেন্ডারদের নিয়ে ২০২০ সালের একটি টুইটে ইলন মাস্ক লিখেছিলেন, ‘ট্রান্সজেন্ডারদের আমি পুরোপুরি সমর্থন করি। কিন্তু এসব সর্বনাম নান্দনিক দুঃস্বপ্ন।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যে ভাইকে জেল থেকে বের করেছি, সেই আমার স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করল…

ইলন মাস্কের সন্তানের নাম বদলের আবেদন

আপডেট সময় : ০১:৩৯:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুন ২০২২


প্রত্যাশা ডেস্ক : মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের এক সন্তান ট্রান্সজেন্ডার। নতুন লিঙ্গ পরিচয়ের সঙ্গে মিল রেখে মাস্কের ওই সন্তান তাঁর নাম পরিবর্তনের আবেদন করেন। নাম পরিবর্তনের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘আমি আর আমার বাবার সঙ্গে থাকি না। আমি চাই না কোনো উপায়ে তাঁর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে।’ খবর রয়টার্সের।
মাস্কের ওই সন্তান শুধু নাম পরিবর্তন নয়, নতুন একটি জন্মসনদের জন্যও আবেদন করেন। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান্তা মোনিকা শহরের লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি সুপিরিয়র কোর্টে আবেদন করেন তিনি। গত এপ্রিলে আবেদন করলেও সাম্প্রতিক কিছু অনলাইন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে এ খবর জানা যায়। ইলন মাস্কের ওই সন্তানের নাম জাভিয়ের আলেক্সান্ডার মাস্ক। আদালতে দাখিল নথি অনুযায়ী, সম্প্রতি ১৮ বছর পূর্ণ করেন তিনি। ক্যালিফোর্নিয়ার আইন অনুযায়ী, নিজের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বয়স হয়েছে তাঁর। আবেদনে বলেন, এখন থেকে পুরুষ নয়, নারী হিসেবে পরিচিত হতে চান বলে নতুন একটি নাম দরকার তাঁর।
জাভিয়ের আলেক্সান্ডার মাস্কের মা জাস্টিন উইলসন ইলন মাস্কের তৃতীয় স্ত্রী। ২০০০ সালে বিয়ের পর ২০০৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে জাস্টিনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি এবং টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান ইলন মাস্কের সঙ্গে তাঁর মেয়ের কি নিয়ে বিরোধ চলছে, সে সম্পর্কে অবশ্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা মেলেনি। এ নিয়ে জানতে মাস্কের এক আইনজীবী ও টেসলার গণমাধ্যম শাখার কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। তবে দুই পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায়নি। নাম ও লিঙ্গ পরিবর্তনে সন্তান এ আবেদন করার প্রায় এক মাসের মাথায় গত মে মাসে রিপাবলিকান পার্টির জন্য নিজের সমর্থনের ঘোষণা দেন ইলন মাস্ক। দলটি থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা দেশের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যগুলোয় ট্রান্সজেন্ডার মানুষদের অধিকারের লাগাম টানবে এমন বেশ কয়েকটি আইনের পক্ষে সমর্থন দিচ্ছেন। ট্রান্সজেন্ডারদের নিয়ে ২০২০ সালের একটি টুইটে ইলন মাস্ক লিখেছিলেন, ‘ট্রান্সজেন্ডারদের আমি পুরোপুরি সমর্থন করি। কিন্তু এসব সর্বনাম নান্দনিক দুঃস্বপ্ন।’