ঢাকা ০৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

ইরানে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান আকাশে উড়বে ২০২৫ সালে

  • আপডেট সময় : ০১:২৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা জানিয়েছে, দেশে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান আগামী তিন বছরের মধ্যে আকাশে উড়বে। ইরানের বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার প্রধান মোহাম্মাদ মোহাম্মাদি বাকশ গত সোমবার জানান, গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ইরানের পরিবহন, শিল্প ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সহযোগিতা করছে। তিনি জানান, দেশে তৈরি এসব বিমানে ৭২ থেকে ১৫০টি আসন থাকবে। মোহাম্মা দি বাকশ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “আমি আশা করি আগামী ৩৬ মাসের মধ্যে ইরানে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান দেশের বিমান বহরের যুক্ত হবে।” তবে ইরানের এ কর্মকর্তা জানান, স্বল্প সময়ের মধ্যে ১২ থেকে ১৭ আসনের ফ্লাইং ট্যাক্সি চালু করা হবে। ইরানের বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার প্রধান জানান, দেশের কমপক্ষে ৫৫০টি যাত্রীবাহী বিমান প্রয়োজন। এই প্রয়োজন মেটাতে নতুন কিংবা সেকেন্ড হ্যান্ড বিমান আনতে হবে। সে ক্ষেত্রে দেশে তৈরি বিমান দিয়ে বহরের আধুনিকায়নের কাজ সম্পন্ন করা হতে পারে। ২০১৫ সালে পরমাণু সমঝোতা সই হওয়ার পর ইরান বোয়িং এবং এয়ারবাস কোম্পানির কাছ থেকে কয়েকশ যাত্রীবাহী বিমান কিনতে চেয়েছিল কিন্তু এই কোম্পানি দুটি চুক্তি করার পরেও বিমান সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানায়। তারপর থেকে ইরান নিজস্ব প্রযুক্তিতে দেশেই যাত্রীবাহী বিমান তৈরির কর্মসূচি জোরদার করেছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইরানে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান আকাশে উড়বে ২০২৫ সালে

আপডেট সময় : ০১:২৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা জানিয়েছে, দেশে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান আগামী তিন বছরের মধ্যে আকাশে উড়বে। ইরানের বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার প্রধান মোহাম্মাদ মোহাম্মাদি বাকশ গত সোমবার জানান, গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ইরানের পরিবহন, শিল্প ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সহযোগিতা করছে। তিনি জানান, দেশে তৈরি এসব বিমানে ৭২ থেকে ১৫০টি আসন থাকবে। মোহাম্মা দি বাকশ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “আমি আশা করি আগামী ৩৬ মাসের মধ্যে ইরানে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান দেশের বিমান বহরের যুক্ত হবে।” তবে ইরানের এ কর্মকর্তা জানান, স্বল্প সময়ের মধ্যে ১২ থেকে ১৭ আসনের ফ্লাইং ট্যাক্সি চালু করা হবে। ইরানের বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার প্রধান জানান, দেশের কমপক্ষে ৫৫০টি যাত্রীবাহী বিমান প্রয়োজন। এই প্রয়োজন মেটাতে নতুন কিংবা সেকেন্ড হ্যান্ড বিমান আনতে হবে। সে ক্ষেত্রে দেশে তৈরি বিমান দিয়ে বহরের আধুনিকায়নের কাজ সম্পন্ন করা হতে পারে। ২০১৫ সালে পরমাণু সমঝোতা সই হওয়ার পর ইরান বোয়িং এবং এয়ারবাস কোম্পানির কাছ থেকে কয়েকশ যাত্রীবাহী বিমান কিনতে চেয়েছিল কিন্তু এই কোম্পানি দুটি চুক্তি করার পরেও বিমান সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানায়। তারপর থেকে ইরান নিজস্ব প্রযুক্তিতে দেশেই যাত্রীবাহী বিমান তৈরির কর্মসূচি জোরদার করেছে।