ঢাকা ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ইউরোপে ফল-সবজি রপ্তানির নিয়ম নিয়ে প্রশিক্ষণ

  • আপডেট সময় : ১০:২৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : তাজা ফল ও সবজি রপ্তানির বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইউ) নিয়মকানুন সম্পর্কে বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের সচেতনতা বাড়াতে ‘ইইউ ফ্রেশ ফ্রুট অ্যান্ড ভেজিটেবল রিকোয়্যারমেন্ট: লিগ্যাল অ্যান্ড প্র্যাকটিক্যাল অ্যাসপেক্টস’ শীর্ষক এক ভার্চ্যুয়াল প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধ ও বৃহস্পতিবার ইউএসআইডি ফিড দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ইম্প্রুভিং ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস এনাব্লিং এনভায়রনমেন্ট অ্যাক্টিভিটি (ফিড দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ট্রেড অ্যাক্টিভিটি) এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে। প্রশিক্ষণে তাজা ফল ও সবজি উৎপাদনকারী, রপ্তানিকারক, প্যাকার, ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন, একাডেমিক, ফুড বিজনেস অপারেটর, সাপ্লাই চেইন বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশি রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার হয়ে উঠেছে। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজার ব্যবস্থার নিয়ম কানুন সম্পর্কে রপ্তানিকারকদের জ্ঞানের অভাবের কারণে, বাংলাদেশি কৃষিপণ্য প্রায়ই ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি অনেক সময় নিষেধাজ্ঞার কবলেও পড়ে। ইউরোপে খাদ্য পণ্য রফতানি করা প্রতিটি কোম্পানি খাদ্য নিরাপত্তা, প্লান্ট কোয়ারেন্টাইন ও প্লান্ট প্রটেকশনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিস্তারিত নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হয়। কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল রপ্তানিকারকদের ইইউতে তাজা ফল ও সবজি রপ্তানির জন্য মার্কেটিং স্ট্যান্ডার্ডের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় স্যানিটারি এবং ফাইটোস্যানিটারি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। সুনির্দিষ্ট আইনি বিধান ও তা পূরণ করতে করণীয় পদক্ষেপের বিষয়ও প্রশিক্ষণে আলোচনা করা হয়। পরে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ইইউতে তাজা ফল ও সবজি আমদানির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে একটি নির্দেশিকা বিতরণ করা হয়। ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ইম্প্রুভিং ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস এনাব্লিং এনভায়রনমেন্ট অ্যাক্টিভিটি (ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ট্রেড অ্যাাক্টিভিটি) আমেরিকান দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি’র অর্থায়নে পরিচালিত পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্প, যা বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এবং অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে। এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার এবং প্রাইভেট সেক্টরের প্রযুক্তিগত সহায়তা, প্রশিক্ষণ, প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিশালীকরণে কাজ করছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

তলবের পাল্টা তলব দিল্লির, উল্টো দুষল ইউনূস সরকারকে

ইউরোপে ফল-সবজি রপ্তানির নিয়ম নিয়ে প্রশিক্ষণ

আপডেট সময় : ১০:২৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : তাজা ফল ও সবজি রপ্তানির বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইউ) নিয়মকানুন সম্পর্কে বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের সচেতনতা বাড়াতে ‘ইইউ ফ্রেশ ফ্রুট অ্যান্ড ভেজিটেবল রিকোয়্যারমেন্ট: লিগ্যাল অ্যান্ড প্র্যাকটিক্যাল অ্যাসপেক্টস’ শীর্ষক এক ভার্চ্যুয়াল প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধ ও বৃহস্পতিবার ইউএসআইডি ফিড দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ইম্প্রুভিং ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস এনাব্লিং এনভায়রনমেন্ট অ্যাক্টিভিটি (ফিড দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ট্রেড অ্যাক্টিভিটি) এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে। প্রশিক্ষণে তাজা ফল ও সবজি উৎপাদনকারী, রপ্তানিকারক, প্যাকার, ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন, একাডেমিক, ফুড বিজনেস অপারেটর, সাপ্লাই চেইন বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশি রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার হয়ে উঠেছে। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজার ব্যবস্থার নিয়ম কানুন সম্পর্কে রপ্তানিকারকদের জ্ঞানের অভাবের কারণে, বাংলাদেশি কৃষিপণ্য প্রায়ই ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি অনেক সময় নিষেধাজ্ঞার কবলেও পড়ে। ইউরোপে খাদ্য পণ্য রফতানি করা প্রতিটি কোম্পানি খাদ্য নিরাপত্তা, প্লান্ট কোয়ারেন্টাইন ও প্লান্ট প্রটেকশনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিস্তারিত নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হয়। কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল রপ্তানিকারকদের ইইউতে তাজা ফল ও সবজি রপ্তানির জন্য মার্কেটিং স্ট্যান্ডার্ডের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় স্যানিটারি এবং ফাইটোস্যানিটারি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। সুনির্দিষ্ট আইনি বিধান ও তা পূরণ করতে করণীয় পদক্ষেপের বিষয়ও প্রশিক্ষণে আলোচনা করা হয়। পরে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ইইউতে তাজা ফল ও সবজি আমদানির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে একটি নির্দেশিকা বিতরণ করা হয়। ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ইম্প্রুভিং ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস এনাব্লিং এনভায়রনমেন্ট অ্যাক্টিভিটি (ফিড দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ট্রেড অ্যাাক্টিভিটি) আমেরিকান দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি’র অর্থায়নে পরিচালিত পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্প, যা বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এবং অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে। এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার এবং প্রাইভেট সেক্টরের প্রযুক্তিগত সহায়তা, প্রশিক্ষণ, প্রাতিষ্ঠানিক শক্তিশালীকরণে কাজ করছে।