ঢাকা ০৭:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

ইউরোপে পাড়ি: গত বছর সাগরে তিন হাজার মৃত্যু!

  • আপডেট সময় : ০৯:২৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২২
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উন্নত জীবনের আশায় প্রবল ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রবেশের চেষ্টা করেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা।
অনেকেরই ইউরোপে ঢোকার স্বপ্ন উত্তাল সমুদ্রে ডুবেই শেষ হয়।
প্রায়ই খবরের শিরোনামে দেখা যায় শত শত মানুষ সাগরে ডুবে মারা গেছেন। আর বছর শেষে এই সংখ্যাটা কয়েক হাজার ছাড়িয়ে যায়।
জাতিসংঘ বলছে, ২০২১ সালে ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে তিন হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন, যা আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। খবর এএফপির।
শুক্রবার জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে শরণার্থী, অভিবাসনপ্রত্যাশী ও ইউরোপে যাওয়ার পথে অন্য শরণার্থীদের মৃত্যুর মিছিল থামাতে আশু পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
শুক্রবার জেনেভায় সংবাদিকদের ইউএনএইচসিআরের মুখপাত্র শাবিয়া মান্টো বলেন, ২০২১ সালে ১ হাজার ৯২৪ জন মধ্য ও পশ্চিম ভূমধ্যসাগরের নৌপথে নিখোঁজ বা মারা যান। কানারি দ্বীপপুঞ্জ হয়ে উত্তর আফ্রিকার আরেকটি নৌপথে মারা গেছেন আরও ১ হাজার ১৫৩ জন।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক পাড়ি দিতে গিয়ে ৩ হাজার ৭৭ জন নিখোঁজ হন, যা ২০২০ সালে ছিল ১ হাজার ৫৪৪ জনের বেশি।
ইউএনএইচসিআরের প্রতিবেদনে এই নৌপথকে ‘ভীষণ বিপজ্জনক’ বলে উল্লেখ করেছে। প্রতিবছরই মারা যান অনেকে। তারপরও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, যুদ্ধ ও নিশ্চিত জীবনের আশায় অবৈধ পথে ইউরোপে প্রবেশের চেষ্টা থামছেই না, বরং বাড়ছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চূড়ান্ত সুখবর দিয়ে যেতে পারবো

ইউরোপে পাড়ি: গত বছর সাগরে তিন হাজার মৃত্যু!

আপডেট সময় : ০৯:২৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উন্নত জীবনের আশায় প্রবল ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রবেশের চেষ্টা করেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা।
অনেকেরই ইউরোপে ঢোকার স্বপ্ন উত্তাল সমুদ্রে ডুবেই শেষ হয়।
প্রায়ই খবরের শিরোনামে দেখা যায় শত শত মানুষ সাগরে ডুবে মারা গেছেন। আর বছর শেষে এই সংখ্যাটা কয়েক হাজার ছাড়িয়ে যায়।
জাতিসংঘ বলছে, ২০২১ সালে ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে তিন হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন, যা আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। খবর এএফপির।
শুক্রবার জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে শরণার্থী, অভিবাসনপ্রত্যাশী ও ইউরোপে যাওয়ার পথে অন্য শরণার্থীদের মৃত্যুর মিছিল থামাতে আশু পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
শুক্রবার জেনেভায় সংবাদিকদের ইউএনএইচসিআরের মুখপাত্র শাবিয়া মান্টো বলেন, ২০২১ সালে ১ হাজার ৯২৪ জন মধ্য ও পশ্চিম ভূমধ্যসাগরের নৌপথে নিখোঁজ বা মারা যান। কানারি দ্বীপপুঞ্জ হয়ে উত্তর আফ্রিকার আরেকটি নৌপথে মারা গেছেন আরও ১ হাজার ১৫৩ জন।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক পাড়ি দিতে গিয়ে ৩ হাজার ৭৭ জন নিখোঁজ হন, যা ২০২০ সালে ছিল ১ হাজার ৫৪৪ জনের বেশি।
ইউএনএইচসিআরের প্রতিবেদনে এই নৌপথকে ‘ভীষণ বিপজ্জনক’ বলে উল্লেখ করেছে। প্রতিবছরই মারা যান অনেকে। তারপরও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, যুদ্ধ ও নিশ্চিত জীবনের আশায় অবৈধ পথে ইউরোপে প্রবেশের চেষ্টা থামছেই না, বরং বাড়ছে।