ঢাকা ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

ইউবিসফটে হ্যাকিং, দায় স্বীকার এনভিডিয়া হ্যাকারদের

  • আপডেট সময় : ১১:৩৯:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ মার্চ ২০২২
  • ৮৮ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : গ্রাফিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া এবং ইলেকট্রনিক জায়ান্ট স্যামসাং হ্যাকিংয়ের কবলে পড়েছিল কিছুদিন আগেই। একইভাবে এবার হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছে ফ্রান্সের গেইম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইউবিসফট।
গত সপ্তাহেই সাইবার নিরাপত্তাজনিত “একটি ঘটনা”র সম্মুখীন হয়ে কিছু গেইম, সিস্টেম ও সেবা বিঘিœত হওয়ার কথা ফরাসী এই গেইম নির্মাতা জানিয়েছে বৃহস্পতিবার। এ ঘটনার জন্য কে বা কারা দায়ী সেটি এখনও প্রকাশ করেনি ইউবিসফট। তবে, এরই মধ্যে একদল হ্যাকার এ ঘটনার দায় স্বীকার করে নিয়েছে। এ দলটি এর আগে এনভিডিয়া হ্যাকিংয়ের জন্য দায়ী বলে প্রচার করেছিল।
“এ ঘটনার কারণে কোন খেলোয়াড়ের ব্যক্তিগত তথ্যে প্রবেশ বা উন্মুক্ত হওয়ার কোন প্রমাণ এখনো মেলেনি” বলে উল্লেখ করেছে আক্রান্ত প্রতিষ্ঠানটি। কেবল তা-ই নয়, তাদের গেইম ও সেবাগুলো এখন ‘স্বাভাবিকভাবেই’ কাজ করছে বলে দাবি তাদের।
সতর্কতার খাতিরে প্রতিষ্ঠানটি তাদের সব ‘পাসওয়ার্ড রিসেট’ করতে শুরু করেছে। এ বিষয়ে আরো জানতে চাইলে দেওয়ার মত বাড়তি কোন তথ্য নেই বলে ভার্জকে জানিয়েছেন ইউবিসফট মুখপাত্র জেসিকা রোচ। এ ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটলো যখন একের পর এক শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হ্যাকিংয়ের কবলে পড়ছে। এনভিডিয়া গত ১ মার্চ হ্যাকিংয়ের শিকার হওয়ার এবং প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তথ্য এবং কর্মচারীদের পরিচয় শনাক্তকরণ ডেটা চুরির কথা নিশ্চিত করেছে। গ্যালাক্সি ডিভাইসের অভ্যন্তরীণ ডেটা ও সোর্স কোড খোয়া যাওয়ার খবর স্যামসাং নিশ্চিত করেছে ৭ মার্চ। হ্যাকিং গ্রুপ ল্যাপসাস ঘটনা দুটির দায় স্বীকার করেছে বলে উঠে এসেছে ভার্জের প্রতিবেদনে। ল্যাপসাস গ্রুপের একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলে শুক্রবার প্রতিবেদনের একটি লিংক তাচ্ছিল্যের সঙ্গে ঠোঁট বাকানো এক ইমোজি’সহ পোস্ট করেছে। সেখানে তারা ইউবিসফটের ঘটনার দায়ও স্বীকার করেছে। চ্যানেলটির একজন ব্যবহারকারীর প্রশ্নের জবাবে গ্রুপটি ‘নিশ্চিত’ করেছে তারা ইউবিসফটের গ্রাহকদের কোনো তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেনি। ইউবিসফট-এর কাছে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ভার্জ।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ইউবিসফটে হ্যাকিং, দায় স্বীকার এনভিডিয়া হ্যাকারদের

আপডেট সময় : ১১:৩৯:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ মার্চ ২০২২

প্রযুক্তি ডেস্ক : গ্রাফিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া এবং ইলেকট্রনিক জায়ান্ট স্যামসাং হ্যাকিংয়ের কবলে পড়েছিল কিছুদিন আগেই। একইভাবে এবার হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছে ফ্রান্সের গেইম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইউবিসফট।
গত সপ্তাহেই সাইবার নিরাপত্তাজনিত “একটি ঘটনা”র সম্মুখীন হয়ে কিছু গেইম, সিস্টেম ও সেবা বিঘিœত হওয়ার কথা ফরাসী এই গেইম নির্মাতা জানিয়েছে বৃহস্পতিবার। এ ঘটনার জন্য কে বা কারা দায়ী সেটি এখনও প্রকাশ করেনি ইউবিসফট। তবে, এরই মধ্যে একদল হ্যাকার এ ঘটনার দায় স্বীকার করে নিয়েছে। এ দলটি এর আগে এনভিডিয়া হ্যাকিংয়ের জন্য দায়ী বলে প্রচার করেছিল।
“এ ঘটনার কারণে কোন খেলোয়াড়ের ব্যক্তিগত তথ্যে প্রবেশ বা উন্মুক্ত হওয়ার কোন প্রমাণ এখনো মেলেনি” বলে উল্লেখ করেছে আক্রান্ত প্রতিষ্ঠানটি। কেবল তা-ই নয়, তাদের গেইম ও সেবাগুলো এখন ‘স্বাভাবিকভাবেই’ কাজ করছে বলে দাবি তাদের।
সতর্কতার খাতিরে প্রতিষ্ঠানটি তাদের সব ‘পাসওয়ার্ড রিসেট’ করতে শুরু করেছে। এ বিষয়ে আরো জানতে চাইলে দেওয়ার মত বাড়তি কোন তথ্য নেই বলে ভার্জকে জানিয়েছেন ইউবিসফট মুখপাত্র জেসিকা রোচ। এ ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটলো যখন একের পর এক শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হ্যাকিংয়ের কবলে পড়ছে। এনভিডিয়া গত ১ মার্চ হ্যাকিংয়ের শিকার হওয়ার এবং প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তথ্য এবং কর্মচারীদের পরিচয় শনাক্তকরণ ডেটা চুরির কথা নিশ্চিত করেছে। গ্যালাক্সি ডিভাইসের অভ্যন্তরীণ ডেটা ও সোর্স কোড খোয়া যাওয়ার খবর স্যামসাং নিশ্চিত করেছে ৭ মার্চ। হ্যাকিং গ্রুপ ল্যাপসাস ঘটনা দুটির দায় স্বীকার করেছে বলে উঠে এসেছে ভার্জের প্রতিবেদনে। ল্যাপসাস গ্রুপের একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলে শুক্রবার প্রতিবেদনের একটি লিংক তাচ্ছিল্যের সঙ্গে ঠোঁট বাকানো এক ইমোজি’সহ পোস্ট করেছে। সেখানে তারা ইউবিসফটের ঘটনার দায়ও স্বীকার করেছে। চ্যানেলটির একজন ব্যবহারকারীর প্রশ্নের জবাবে গ্রুপটি ‘নিশ্চিত’ করেছে তারা ইউবিসফটের গ্রাহকদের কোনো তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেনি। ইউবিসফট-এর কাছে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ভার্জ।