ঢাকা ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

আয়-ব্যয় সাজিয়ে নিলে হবে সঞ্চয় বৃদ্ধি

  • আপডেট সময় : ০৬:১৬:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

গত বছবর বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশে। এই হিসাবে সঞ্চিত ১০০ টাকা নতুন বছরে গিয়ে হয়ে যাবে মাত্র ৮৮ টাকা। ২০২৫ সালে ১০০ টাকা দামের কোনোকিছু কিনতে গেলে তার সঙ্গে যোগ করতে হবে আরও ১২ টাকা। তাই সঞ্চয়ের খাত এমন হতে হবে যাতে কমপক্ষে ১৩ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া যায়। এতে শতকরা ১ টাকা সঞ্চয় হিসাবে থেকে যাবে।

সঞ্চয় বৃদ্ধিতে কয়েকটি দিকে খেয়াল রাখতে হবে। তা হলোÑ
ভারসাম্যপূর্ণ বাজেট তৈরি করুন: পারিবারিক বাজেট পরিকল্পনা আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে ভারসাম্যপূর্ণ করে। আয়ের বিপরীতে ব্যয়ের খাতগুলো সাজিয়ে নিতে পারেন। এবং সঞ্চয়ের জন্য একটা বরাদ্দ রাখতে হবে। হঠাৎ এবং অনাকাঙ্ক্ষিত খরচগুলো মোকাবিলায় একটি ‘চ্যালেঞ্জ বাজেট’ তৈরি করা যেতে পারে। প্ল্যান সাজান এবং প্ল্যান অনুযায়ী কাজগুলো এগিয়ে নিন।

অবধারিত খরচগুলোর শ্রেণিবিন্যাস: জীবনযাপনের কিছু বিষয় থাকে যেগুলো কোনোভাবেই বাদ দেওয়া যায় না। যেমনÑ বাড়িভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিল। এগুলো নিয়মিত খরচের মধ্যেই পড়ে। তবে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির পরিমিত ব্যবহারে বিল নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। একাধিক পরিষেবাগুলোর ভেতর যে কোনো একটি বেছে নেওয়া ভালো। যেমন ইন্টারনেট থাকলে স্মার্ট টিভি দেখতে পারেন। সেক্ষেত্রে ডিস বিল বাদ দেওয়া যেতে পারে। ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে ফোন বিল কমাতে পারেন।

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আয়-ব্যয় সাজিয়ে নিলে হবে সঞ্চয় বৃদ্ধি

আপডেট সময় : ০৬:১৬:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫

গত বছবর বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশে। এই হিসাবে সঞ্চিত ১০০ টাকা নতুন বছরে গিয়ে হয়ে যাবে মাত্র ৮৮ টাকা। ২০২৫ সালে ১০০ টাকা দামের কোনোকিছু কিনতে গেলে তার সঙ্গে যোগ করতে হবে আরও ১২ টাকা। তাই সঞ্চয়ের খাত এমন হতে হবে যাতে কমপক্ষে ১৩ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া যায়। এতে শতকরা ১ টাকা সঞ্চয় হিসাবে থেকে যাবে।

সঞ্চয় বৃদ্ধিতে কয়েকটি দিকে খেয়াল রাখতে হবে। তা হলোÑ
ভারসাম্যপূর্ণ বাজেট তৈরি করুন: পারিবারিক বাজেট পরিকল্পনা আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে ভারসাম্যপূর্ণ করে। আয়ের বিপরীতে ব্যয়ের খাতগুলো সাজিয়ে নিতে পারেন। এবং সঞ্চয়ের জন্য একটা বরাদ্দ রাখতে হবে। হঠাৎ এবং অনাকাঙ্ক্ষিত খরচগুলো মোকাবিলায় একটি ‘চ্যালেঞ্জ বাজেট’ তৈরি করা যেতে পারে। প্ল্যান সাজান এবং প্ল্যান অনুযায়ী কাজগুলো এগিয়ে নিন।

অবধারিত খরচগুলোর শ্রেণিবিন্যাস: জীবনযাপনের কিছু বিষয় থাকে যেগুলো কোনোভাবেই বাদ দেওয়া যায় না। যেমনÑ বাড়িভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিল। এগুলো নিয়মিত খরচের মধ্যেই পড়ে। তবে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির পরিমিত ব্যবহারে বিল নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। একাধিক পরিষেবাগুলোর ভেতর যে কোনো একটি বেছে নেওয়া ভালো। যেমন ইন্টারনেট থাকলে স্মার্ট টিভি দেখতে পারেন। সেক্ষেত্রে ডিস বিল বাদ দেওয়া যেতে পারে। ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে ফোন বিল কমাতে পারেন।