ঢাকা ০৪:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫

আসছে বিরল ‘রক্তিম’ চন্দ্রগ্রহণ, দেখা যাবে যেভাবে

  • আপডেট সময় : ০৫:৪৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক: বিস্ময়কর এক চন্দ্রগ্রহণ একেবারে নাকের ডগায়। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে ও শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকালে এ বিরল দৃশ্য দেখা যাবে।

প্রকৃতির নিয়মে সূর্য, চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী এক সরলরেখায় চলে এলে পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর এসে পড়ে। আর তখনই চন্দ্রগ্রহণ হয়।

এ সময় চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি অন্ধকার হয়ে গেলেও সূর্য থেকে চাঁদে পৌঁছানো একমাত্র আলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্যদিয়ে প্রতিসরিত হয়। ফলে পৃথিবীর মানুষ চাঁদের লালচে, রক্তিম বা রক্তাভ রঙের চেহারা দেখতে পান।

চাঁদের এমন বিরল গ্রহণ ‘রক্তিম’ চন্দ্রগ্রহণ নামে পরিচিত বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।

অন্যান্য মহাজাগতিক ঘটনা দেখার চেয়ে চন্দ্রগ্রহণ দেখার বিষয়টি তুলনামূলক সহজ। কারণ, এমন দৃশ্য দেখার জন্য অন্ধকার পরিবেশ, সম্ভাব্য উল্কা বৃষ্টির জন্য প্রস্তুতি বা সূর্যগ্রহণের মতো সুরক্ষা টুলের প্রয়োজন পড়ে না।

এ বিরল চন্দ্রগ্রহণ দেখতে আগ্রহীরা কেবল চাঁদের দিকে তাকাবেন এবং এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে পাবেন।

বিশ্বের কোন প্রান্তে আছেন, তার ভিত্তিতে এ চন্দ্র গ্রহণ দেখা যাবে কি না তা নির্ধারিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রে রাত ২.২০ মিনিটে বা যুক্তরাজ্যে ভোর ৬.২০ মিনিটে শুরু হবে। গ্রহণ শুরুর প্রায় ৪০ মিনিট পরে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হবে ও শুরু হওয়ার প্রায় এক ঘণ্টা পর এই গ্রহণের সম্পাপ্তি ঘটবে। তবে, এ গ্রহণ বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে না।

 

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আসছে বিরল ‘রক্তিম’ চন্দ্রগ্রহণ, দেখা যাবে যেভাবে

আপডেট সময় : ০৫:৪৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

প্রযুক্তি ডেস্ক: বিস্ময়কর এক চন্দ্রগ্রহণ একেবারে নাকের ডগায়। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে ও শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকালে এ বিরল দৃশ্য দেখা যাবে।

প্রকৃতির নিয়মে সূর্য, চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী এক সরলরেখায় চলে এলে পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর এসে পড়ে। আর তখনই চন্দ্রগ্রহণ হয়।

এ সময় চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি অন্ধকার হয়ে গেলেও সূর্য থেকে চাঁদে পৌঁছানো একমাত্র আলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্যদিয়ে প্রতিসরিত হয়। ফলে পৃথিবীর মানুষ চাঁদের লালচে, রক্তিম বা রক্তাভ রঙের চেহারা দেখতে পান।

চাঁদের এমন বিরল গ্রহণ ‘রক্তিম’ চন্দ্রগ্রহণ নামে পরিচিত বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।

অন্যান্য মহাজাগতিক ঘটনা দেখার চেয়ে চন্দ্রগ্রহণ দেখার বিষয়টি তুলনামূলক সহজ। কারণ, এমন দৃশ্য দেখার জন্য অন্ধকার পরিবেশ, সম্ভাব্য উল্কা বৃষ্টির জন্য প্রস্তুতি বা সূর্যগ্রহণের মতো সুরক্ষা টুলের প্রয়োজন পড়ে না।

এ বিরল চন্দ্রগ্রহণ দেখতে আগ্রহীরা কেবল চাঁদের দিকে তাকাবেন এবং এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে পাবেন।

বিশ্বের কোন প্রান্তে আছেন, তার ভিত্তিতে এ চন্দ্র গ্রহণ দেখা যাবে কি না তা নির্ধারিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রে রাত ২.২০ মিনিটে বা যুক্তরাজ্যে ভোর ৬.২০ মিনিটে শুরু হবে। গ্রহণ শুরুর প্রায় ৪০ মিনিট পরে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হবে ও শুরু হওয়ার প্রায় এক ঘণ্টা পর এই গ্রহণের সম্পাপ্তি ঘটবে। তবে, এ গ্রহণ বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে না।