ঢাকা ১০:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

আরিয়ানের মামলা : উল্টো ফেঁসে যাচ্ছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা

  • আপডেট সময় : ০১:০৪:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অক্টোবর ২০২২
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানকে ২০২১ সালের ২ অক্টোবর মুম্বাই থেকে গোয়াগামী প্রমোদতরি থেকে আটক করা হয়েছিল। এর পরদিন তাকে গ্রেপ্তার করে ভারতের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরো (এনসিবি)। সেই ঘটনায় এনসিবির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। এবার এনসিবির শৃঙ্খলা বিভাগের তদন্তে উঠে এসেছে, আরিয়ানের মামলা তদন্তকারী সাত থেকে আট কর্মকর্তার আচরণ ছিল সন্দেহজনক। ইতোমধ্যেই আরিয়ানের মাদক মামলা নিয়ে নিজেদের পর্যবেক্ষণ জমা দিয়েছে এনসিবির শৃঙ্খলা বিভাগ। এনসিবির সদর দপ্তর নয়াদিল্লিতে পাঠানো সেই প্রতিবেদনে আরিয়ানের মামলা তদন্তের বেশ কিছু গরমিল উঠে এসেছে। ওই ঘটনায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই আরিয়ানকে ‘লক্ষ্যবস্তু’ করা হয়েছিল বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সেটা কেন করা হয়, তা জানা যায়নি। শৃঙ্খলা বিভাগের প্রতিবেদনে সন্দেহজনক কর্মকর্তাদের শাস্তির সুপারিশ করা করেছে। যার মধ্যে আছেন এনসিবি মুম্বাইয়ের আঞ্চলিক পরিচালকও। প্রতিবেদনটি তৈরির জন্য ৬৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছে এনসিবি। এদিকে, চলতি বছরের মে মাসে তদন্তকাজে গাফিলতির জন্য এনসিবি কর্মকর্তা সামির ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। একইসঙ্গে মামলায় আরিয়ানসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আরিয়ানের মামলা : উল্টো ফেঁসে যাচ্ছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা

আপডেট সময় : ০১:০৪:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ অক্টোবর ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানকে ২০২১ সালের ২ অক্টোবর মুম্বাই থেকে গোয়াগামী প্রমোদতরি থেকে আটক করা হয়েছিল। এর পরদিন তাকে গ্রেপ্তার করে ভারতের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরো (এনসিবি)। সেই ঘটনায় এনসিবির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। এবার এনসিবির শৃঙ্খলা বিভাগের তদন্তে উঠে এসেছে, আরিয়ানের মামলা তদন্তকারী সাত থেকে আট কর্মকর্তার আচরণ ছিল সন্দেহজনক। ইতোমধ্যেই আরিয়ানের মাদক মামলা নিয়ে নিজেদের পর্যবেক্ষণ জমা দিয়েছে এনসিবির শৃঙ্খলা বিভাগ। এনসিবির সদর দপ্তর নয়াদিল্লিতে পাঠানো সেই প্রতিবেদনে আরিয়ানের মামলা তদন্তের বেশ কিছু গরমিল উঠে এসেছে। ওই ঘটনায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই আরিয়ানকে ‘লক্ষ্যবস্তু’ করা হয়েছিল বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সেটা কেন করা হয়, তা জানা যায়নি। শৃঙ্খলা বিভাগের প্রতিবেদনে সন্দেহজনক কর্মকর্তাদের শাস্তির সুপারিশ করা করেছে। যার মধ্যে আছেন এনসিবি মুম্বাইয়ের আঞ্চলিক পরিচালকও। প্রতিবেদনটি তৈরির জন্য ৬৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছে এনসিবি। এদিকে, চলতি বছরের মে মাসে তদন্তকাজে গাফিলতির জন্য এনসিবি কর্মকর্তা সামির ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। একইসঙ্গে মামলায় আরিয়ানসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।