ঢাকা ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫

আমার জীবন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ওপর নির্ভরশীল নয় : গুয়ার্দিওলা

  • আপডেট সময় : ০৩:৫৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ অগাস্ট ২০২২
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : পেপ গুয়ার্দিওলার কোচিংয়ে ইংলিশ ঘরোয়া ফুটবলে তো বটেই, ইউরোপের মঞ্চেও বড় শক্তি হয়ে উঠেছে ম্যানচেস্টার সিটি। সবশেষ পাঁচ মৌসুমে চারবার তারা জিতেছে প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফি এখনও অধরাই রয়ে গেছে। এজন্য প্রায়ই সমালোচকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন গুয়ার্দিওলা। ইংলিশ ক্লাবটির সঙ্গে চুক্তির শেষ মৌসুমে পা রাখায় তার ভবিষ্যৎ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। তবে ইউরোপিয়ান সাফল্যের ওপর ইতিহাদ স্টেডিয়ামে তার ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে বলে মনে করেন না এই স্প্যানিশ কোচ। ২০১৬ সালে সিটির দায়িত্ব নেন গুয়ার্দিওলা। তার হাত ধরে দলটি ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠলেও ইউরোপ সেরার মঞ্চে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পায়নি। ২০২০-২১ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রানার্সআপ হয় তারা, প্রতিযোগিতাটিতে যা তাদের সেরা সাফল্য। এই মৌসুম শেষে সিটির সঙ্গে বর্তমান চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে গুয়ার্দিওলার। ক্লাবটিতে তার নতুন চুক্তি বা ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই প্রশ্ন উঠছে।
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে রোববার প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা ধরে রাখার অভিযান শুরু করবে সিটি। এই ম্যাচের আগে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন গুয়ার্দিওলা। বলেন, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতাই তার মূল লক্ষ্য নয়। “চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ওপর আমার জীবন নির্ভর করছে না। আমি এটা (চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের চেষ্টা) করতে চাই, সবাই তাই করে। তবে এটা একমাত্র লক্ষ্য নয়।” বার্সেলোনার কোচ হিসেবে দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন গুয়ার্দিওলা। সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয় কখনোই মূল লক্ষ্য নয় বলে আবারও জানালেন তিনি। “দলের উন্নতি করা এবং ভালো খেলা, আমাদের কাছে এটাই আসল। আমি শুধু এখানে একটি কারণেই আছি, দল যেন আরও ভালো খেলে এবং খেলোয়াড়রা ব্যক্তিগতভাবে আরও ভালো খেলে।” “আমরা জিতলে বা হারলে ১১ মাস পর কী হবে, সেটা আমি ভাবছি নাৃ এটাই একমাত্র বিষয়। আমরা জিতলে সেটা হবে দারুণ ব্যাপার, যদি না পারি সেটা হবে ব্যর্থতা। কিছুই বদলাবে না।”

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে ‘অবদান’ অস্বীকারেই নাখোশ ট্রাম্প

আমার জীবন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ওপর নির্ভরশীল নয় : গুয়ার্দিওলা

আপডেট সময় : ০৩:৫৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ অগাস্ট ২০২২

ক্রীড়া ডেস্ক : পেপ গুয়ার্দিওলার কোচিংয়ে ইংলিশ ঘরোয়া ফুটবলে তো বটেই, ইউরোপের মঞ্চেও বড় শক্তি হয়ে উঠেছে ম্যানচেস্টার সিটি। সবশেষ পাঁচ মৌসুমে চারবার তারা জিতেছে প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফি এখনও অধরাই রয়ে গেছে। এজন্য প্রায়ই সমালোচকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন গুয়ার্দিওলা। ইংলিশ ক্লাবটির সঙ্গে চুক্তির শেষ মৌসুমে পা রাখায় তার ভবিষ্যৎ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। তবে ইউরোপিয়ান সাফল্যের ওপর ইতিহাদ স্টেডিয়ামে তার ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে বলে মনে করেন না এই স্প্যানিশ কোচ। ২০১৬ সালে সিটির দায়িত্ব নেন গুয়ার্দিওলা। তার হাত ধরে দলটি ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠলেও ইউরোপ সেরার মঞ্চে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পায়নি। ২০২০-২১ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রানার্সআপ হয় তারা, প্রতিযোগিতাটিতে যা তাদের সেরা সাফল্য। এই মৌসুম শেষে সিটির সঙ্গে বর্তমান চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে গুয়ার্দিওলার। ক্লাবটিতে তার নতুন চুক্তি বা ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই প্রশ্ন উঠছে।
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে রোববার প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা ধরে রাখার অভিযান শুরু করবে সিটি। এই ম্যাচের আগে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন গুয়ার্দিওলা। বলেন, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতাই তার মূল লক্ষ্য নয়। “চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ওপর আমার জীবন নির্ভর করছে না। আমি এটা (চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের চেষ্টা) করতে চাই, সবাই তাই করে। তবে এটা একমাত্র লক্ষ্য নয়।” বার্সেলোনার কোচ হিসেবে দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন গুয়ার্দিওলা। সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয় কখনোই মূল লক্ষ্য নয় বলে আবারও জানালেন তিনি। “দলের উন্নতি করা এবং ভালো খেলা, আমাদের কাছে এটাই আসল। আমি শুধু এখানে একটি কারণেই আছি, দল যেন আরও ভালো খেলে এবং খেলোয়াড়রা ব্যক্তিগতভাবে আরও ভালো খেলে।” “আমরা জিতলে বা হারলে ১১ মাস পর কী হবে, সেটা আমি ভাবছি নাৃ এটাই একমাত্র বিষয়। আমরা জিতলে সেটা হবে দারুণ ব্যাপার, যদি না পারি সেটা হবে ব্যর্থতা। কিছুই বদলাবে না।”