ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

আমরাই এই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকবো, থাকা উচিত: শেখ পরশ

  • আপডেট সময় : ০২:১৬:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির উদ্দেশে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেছেন, আওয়ামী লীগ এদেশের স্বাধীনতা দিয়েছে। আজকের আওয়ামী লীগ সরকার এদেশে অর্থনৈতিক মুক্তি দিয়েছে। আমরা উন্নয়নের শিখরে চলে গেছি এবং আমরাই এই উন্নয়নের ধারা সমুন্নত ও অব্যাহত রাখবো যে কোনও মূল্যে। আমরা আমাদের কর্মের মাধ্যমে অধিকার অর্জন করেছি যে আমরাই এই রাষ্ট্রের পরিচালনার দায়িত্বে থাকবো, থাকা উচিত।
বিএনপি-জায়ামাতের ‘সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে যুবলীগের বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপিকে ‘গণতন্ত্রের নামে সন্ত্রাসতন্ত্র বন্ধ’ করার আহ্বান জানিয়ে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, গণতন্ত্রের নামে অরাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ করেন। গণতন্ত্রের নামে আপনারা এখন বিধ্বংসী আচরণ করেছেন। সন্ত্রাসী আচরণ করে প্রমাণ করেছেন যে আপনারা কোনও রাজনৈতিক দলই না। আবারও প্রমাণ করেছেন আপনারা একটা বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গি সংগঠন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা এখন যেটা বলেন সেটাই হয়। শেখ হাসিনা বিদেশি প্রভুদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বলেছিলেন পদ্মা সেতু হবে, হয়েছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আপনাদের ওই মাথা দিয়ে জঙ্গিবাদ ছাড়া আর কিছু বের হবে না। পক্ষান্তরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার মাথা থেকে দেশের উন্নয়নমূলক রাজনীতি ছাড়া নেতিবাচক কিছু বের হবে না।
শেখ পরশ বলেন, আমরা যারা সত্যের ওপর ভর করে দাঁড়িয়ে রয়েছি, আমাদের শক্তি অনেক বেশি। আপনারা মানবিকভাবে দুর্বল। তাই আপনারা এখন চোরাপথ দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চান। মানসিক শক্তি থাকলে অপেক্ষা করুন। বাংলাদেশের জনগণের কাছে মাফ চান। গণতন্ত্রের নায়ক শেখ হাসিনা। আপনাদের যদি ক্ষমতায় যেতে ইচ্ছা করে তাহলে আরও এক বছর অপেক্ষা করুন। নির্বাচন আসুক। সঠিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করুন। তারপর ক্ষমতায় এসে দেখিয়ে দিন আপনাদের দক্ষতা এবং সক্ষমতা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সতর্ক অবস্থানে আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা: বিএনপির বিরুদ্ধে স্লোগান, মিছিল আর বক্তব্যে সরগরম রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশে রাজপথে সক্রিয় থাকার এই কর্মসূচিতে দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ করা যায়।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন স্থান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ঢাকার বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোয় দলটির নেতাকর্মীরা উপস্থিত হয়ে সতর্ক অবস্থান নেয়। এদিন বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট থেকে মিছিল নিয়ে আসেন ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আলাদা আলাদা অবস্থান নিয়ে স্লোগান ও সমাবেশ করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের কয়েকজনও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন।
উপস্থিত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘জনগণের জানমাল রক্ষা করতে পাড়া-মহল্লায় পাহারাদার হিসেবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন নেত্রী। আমরা সেই কাজটি করছি। ঢাকা শহরে প্রতিটি অলিগলি, রাস্তায়, মোড়ে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা লীগ ও শ্রমিক লীগের ভাই-বোনেরা পাহারায় রয়েছে। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার কর্মী পাহারাদারের কাজ করছে। বিকাল পর্যন্ত দুষ্ট লোকদের সভা শেষ না হওয়ার পর্যন্ত আমরা রাজপথে থাকব।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকার প্রায় প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে সকাল থেকে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে উপস্থিতির সংখ্যাও। এতে নেতৃত্ব দেন থানা ও ওয়ার্ডের নেতারা। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী বলেন, ‘বিএনপিকে রাজপথে মোকাবিলা করতে নেতাকর্মীরা ‘স্ট্যান্ড বাই’ (সদা প্রস্তুত) রয়েছে। প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে আমাদের নেতাকর্মীরা সকাল থেকে মাঠে আছেন। ডিসেম্বর মাসজুড়ে তারা রাজপথে থাকবে।’
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে সংগঠনটির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মিছিল নিয়ে আসেন। এখানে দুই হাজার লোকের দুপুরের খাবারের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডে যুবলীগের নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নাকি ১০ ডিসেম্বর ঢাকা দখল করে নেবে, শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটাবে। আমরা তাদের মোকাবিলায় সব থানা ও ওয়ার্ডে সতর্ক আছি। যেখানেই এই সন্ত্রাসীদের দেখা যাবে, সেখানেই প্রতিহত করা হবে।’

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আমরাই এই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকবো, থাকা উচিত: শেখ পরশ

আপডেট সময় : ০২:১৬:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির উদ্দেশে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেছেন, আওয়ামী লীগ এদেশের স্বাধীনতা দিয়েছে। আজকের আওয়ামী লীগ সরকার এদেশে অর্থনৈতিক মুক্তি দিয়েছে। আমরা উন্নয়নের শিখরে চলে গেছি এবং আমরাই এই উন্নয়নের ধারা সমুন্নত ও অব্যাহত রাখবো যে কোনও মূল্যে। আমরা আমাদের কর্মের মাধ্যমে অধিকার অর্জন করেছি যে আমরাই এই রাষ্ট্রের পরিচালনার দায়িত্বে থাকবো, থাকা উচিত।
বিএনপি-জায়ামাতের ‘সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের’ প্রতিবাদে গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে যুবলীগের বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপিকে ‘গণতন্ত্রের নামে সন্ত্রাসতন্ত্র বন্ধ’ করার আহ্বান জানিয়ে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, গণতন্ত্রের নামে অরাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ করেন। গণতন্ত্রের নামে আপনারা এখন বিধ্বংসী আচরণ করেছেন। সন্ত্রাসী আচরণ করে প্রমাণ করেছেন যে আপনারা কোনও রাজনৈতিক দলই না। আবারও প্রমাণ করেছেন আপনারা একটা বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গি সংগঠন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা এখন যেটা বলেন সেটাই হয়। শেখ হাসিনা বিদেশি প্রভুদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বলেছিলেন পদ্মা সেতু হবে, হয়েছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আপনাদের ওই মাথা দিয়ে জঙ্গিবাদ ছাড়া আর কিছু বের হবে না। পক্ষান্তরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার মাথা থেকে দেশের উন্নয়নমূলক রাজনীতি ছাড়া নেতিবাচক কিছু বের হবে না।
শেখ পরশ বলেন, আমরা যারা সত্যের ওপর ভর করে দাঁড়িয়ে রয়েছি, আমাদের শক্তি অনেক বেশি। আপনারা মানবিকভাবে দুর্বল। তাই আপনারা এখন চোরাপথ দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চান। মানসিক শক্তি থাকলে অপেক্ষা করুন। বাংলাদেশের জনগণের কাছে মাফ চান। গণতন্ত্রের নায়ক শেখ হাসিনা। আপনাদের যদি ক্ষমতায় যেতে ইচ্ছা করে তাহলে আরও এক বছর অপেক্ষা করুন। নির্বাচন আসুক। সঠিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করুন। তারপর ক্ষমতায় এসে দেখিয়ে দিন আপনাদের দক্ষতা এবং সক্ষমতা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সতর্ক অবস্থানে আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা: বিএনপির বিরুদ্ধে স্লোগান, মিছিল আর বক্তব্যে সরগরম রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশে রাজপথে সক্রিয় থাকার এই কর্মসূচিতে দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ করা যায়।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন স্থান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ঢাকার বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোয় দলটির নেতাকর্মীরা উপস্থিত হয়ে সতর্ক অবস্থান নেয়। এদিন বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট থেকে মিছিল নিয়ে আসেন ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আলাদা আলাদা অবস্থান নিয়ে স্লোগান ও সমাবেশ করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের কয়েকজনও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন।
উপস্থিত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘জনগণের জানমাল রক্ষা করতে পাড়া-মহল্লায় পাহারাদার হিসেবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন নেত্রী। আমরা সেই কাজটি করছি। ঢাকা শহরে প্রতিটি অলিগলি, রাস্তায়, মোড়ে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা লীগ ও শ্রমিক লীগের ভাই-বোনেরা পাহারায় রয়েছে। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার কর্মী পাহারাদারের কাজ করছে। বিকাল পর্যন্ত দুষ্ট লোকদের সভা শেষ না হওয়ার পর্যন্ত আমরা রাজপথে থাকব।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকার প্রায় প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে সকাল থেকে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে উপস্থিতির সংখ্যাও। এতে নেতৃত্ব দেন থানা ও ওয়ার্ডের নেতারা। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী বলেন, ‘বিএনপিকে রাজপথে মোকাবিলা করতে নেতাকর্মীরা ‘স্ট্যান্ড বাই’ (সদা প্রস্তুত) রয়েছে। প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে আমাদের নেতাকর্মীরা সকাল থেকে মাঠে আছেন। ডিসেম্বর মাসজুড়ে তারা রাজপথে থাকবে।’
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে সংগঠনটির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মিছিল নিয়ে আসেন। এখানে দুই হাজার লোকের দুপুরের খাবারের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডে যুবলীগের নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নাকি ১০ ডিসেম্বর ঢাকা দখল করে নেবে, শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটাবে। আমরা তাদের মোকাবিলায় সব থানা ও ওয়ার্ডে সতর্ক আছি। যেখানেই এই সন্ত্রাসীদের দেখা যাবে, সেখানেই প্রতিহত করা হবে।’