ঢাকা ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আদানির চুক্তিতে দেশের স্বার্থ রক্ষা হয়নি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

  • আপডেট সময় : ০৮:৫৭:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এম তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ভারতের আদানি কোম্পানির সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে যে যে চুক্তি হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষিত হয়নি। এ চুক্তিতে যারা দর কষাকষি করেছিলেন, তারা বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করতে পারেননি। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে তিনি এ কথা বলেন। এক প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি হয়েছে, সবগুলোতো আর আমাদের মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে হয় না, সেখানে কিছু গোপনীয় আছে কি না আমার জানা নেই। তবে, বাই অ্যান্ড লার্জ যে চুক্তি হয়ে থাকে, সেগুলো কিন্তু ওপেন। এখানে গোপনীয় কিছু নেই। তবে অসামাঞ্জস্য চুক্তির কথা যদি বলেন, আপনি দর কষাকষি যদি করেন, সেটা করবেন চুক্তির আগে। চুক্তির আগে নয়। আর চুক্তির পর পর্যালোচনা করতে যান, তাহলে সেটা দুই পক্ষ মিলেই করতে হবে। এক তরফাভাবে বাতিল করতে পারবেন না। আদানির চুক্তি একটি খারাপ চুক্তি, এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। এ চুক্তিতে যারা দর কষাকষি করেছিলেন, তারা বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করতে পারেননি। সে হিসেবে বলেছি, এটা খারাপ চুক্তি। রামপালের কথা আমি এতটা জানি না। তবে আদানির কথা আমি বলতে পারি, যে পরিমান পয়সা তাদের দিতে হবে, সেখানে আমাদের স্বার্থকে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ চুক্তি পর্যালোচনা করতে হলে, আদানির সঙ্গে বসেই করতে হবে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

হাসিনার সহিংস আচরণের প্রতিক্রিয়ায় বাড়ি ভাঙার ঘটনা: অন্তর্বর্তী সরকার

আদানির চুক্তিতে দেশের স্বার্থ রক্ষা হয়নি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৮:৫৭:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এম তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ভারতের আদানি কোম্পানির সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে যে যে চুক্তি হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষিত হয়নি। এ চুক্তিতে যারা দর কষাকষি করেছিলেন, তারা বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করতে পারেননি। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে তিনি এ কথা বলেন। এক প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি হয়েছে, সবগুলোতো আর আমাদের মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে হয় না, সেখানে কিছু গোপনীয় আছে কি না আমার জানা নেই। তবে, বাই অ্যান্ড লার্জ যে চুক্তি হয়ে থাকে, সেগুলো কিন্তু ওপেন। এখানে গোপনীয় কিছু নেই। তবে অসামাঞ্জস্য চুক্তির কথা যদি বলেন, আপনি দর কষাকষি যদি করেন, সেটা করবেন চুক্তির আগে। চুক্তির আগে নয়। আর চুক্তির পর পর্যালোচনা করতে যান, তাহলে সেটা দুই পক্ষ মিলেই করতে হবে। এক তরফাভাবে বাতিল করতে পারবেন না। আদানির চুক্তি একটি খারাপ চুক্তি, এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। এ চুক্তিতে যারা দর কষাকষি করেছিলেন, তারা বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করতে পারেননি। সে হিসেবে বলেছি, এটা খারাপ চুক্তি। রামপালের কথা আমি এতটা জানি না। তবে আদানির কথা আমি বলতে পারি, যে পরিমান পয়সা তাদের দিতে হবে, সেখানে আমাদের স্বার্থকে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ চুক্তি পর্যালোচনা করতে হলে, আদানির সঙ্গে বসেই করতে হবে।