ঢাকা ০১:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আঞ্চলিক মহাসড়কের কাজে ধীরগতি

  • আপডেট সময় : ০১:০১:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর ২০২২
  • ১০৩ বার পড়া হয়েছে

গোপালগঞ্জ সংবাদদাতা : গোপালগঞ্জে শুরু হওয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ৬১২কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ চলছে কচ্ছপ গতিতে। এতে সড়কে দেখা দিয়েছে খানাখন্দ। নিত্য ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। প্রতিদিন ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা। ৬টি প্যাকেজের মধ্যে শহর অংশে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ শুরুই করতে পারেনি এখনো। এদিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা হবে বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ। টেকেরহাট-গোপালগঞ্জ-ঘোনাপাড়ার ৪৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কে গাছ কেটে বালু ভরাট করা হয়েছে, কিন্তু ঢিলে ঢালাভাবে সড়কের কাজ চলায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়ছে চলাচল কারি সাধারণ যাত্রীরা। প্রতিদিনই ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা। এই ৪৪ কিলোমিটার সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারীদের ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
২০২০ সালের জুন মাসে একনেকে পাস করা হয় এই প্রকল্প। ৬টি প্যকেজের মাধ্যমে প্রকল্পটিতে ৬১২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এতে মূল সড়কের জন্য প্রায় ৫শ কোটি টাকা ও জমি অধিগ্রহণের জন্য এক শ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ২০২১ সালের জানুয়ায়ারিতে দরপত্র আহ্বান করা হয়। জুন মাসে কাজের ওয়ার্ক অর্ডার দেয় সড়ক বিভাগ ৬টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে। এখন পর্যন্ত ১৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ২৩ সালের ৩০ জুন কাজ শেষ হবে বলে জানায় সড়ক বিভাগ। ২০১০ সালের পর থেকে কোন ধরনের সংস্কারের কাজ করা হয়নি এই আঞ্চলিক মহাসড়কটিতে। ফলে রোগী আনা নেওয়ায় ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। গোপালগঞ্জ থেকে টেকেরহাট যেতে যেখানে সময় লাগে এক ঘণ্টা সেখানে সময় লাগছে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। জানা গেছে, ভোগান্তি কমাতে আগামী ২০২৩ সালের ৩০ জুন অর্থবছরের মধ্যে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আঞ্চলিক মহাসড়কের কাজে ধীরগতি

আপডেট সময় : ০১:০১:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর ২০২২

গোপালগঞ্জ সংবাদদাতা : গোপালগঞ্জে শুরু হওয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ৬১২কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ চলছে কচ্ছপ গতিতে। এতে সড়কে দেখা দিয়েছে খানাখন্দ। নিত্য ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। প্রতিদিন ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা। ৬টি প্যাকেজের মধ্যে শহর অংশে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ শুরুই করতে পারেনি এখনো। এদিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা হবে বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ। টেকেরহাট-গোপালগঞ্জ-ঘোনাপাড়ার ৪৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কে গাছ কেটে বালু ভরাট করা হয়েছে, কিন্তু ঢিলে ঢালাভাবে সড়কের কাজ চলায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়ছে চলাচল কারি সাধারণ যাত্রীরা। প্রতিদিনই ঘটছে কোনো না কোনো দুর্ঘটনা। এই ৪৪ কিলোমিটার সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারীদের ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
২০২০ সালের জুন মাসে একনেকে পাস করা হয় এই প্রকল্প। ৬টি প্যকেজের মাধ্যমে প্রকল্পটিতে ৬১২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এতে মূল সড়কের জন্য প্রায় ৫শ কোটি টাকা ও জমি অধিগ্রহণের জন্য এক শ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ২০২১ সালের জানুয়ায়ারিতে দরপত্র আহ্বান করা হয়। জুন মাসে কাজের ওয়ার্ক অর্ডার দেয় সড়ক বিভাগ ৬টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে। এখন পর্যন্ত ১৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ২৩ সালের ৩০ জুন কাজ শেষ হবে বলে জানায় সড়ক বিভাগ। ২০১০ সালের পর থেকে কোন ধরনের সংস্কারের কাজ করা হয়নি এই আঞ্চলিক মহাসড়কটিতে। ফলে রোগী আনা নেওয়ায় ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। গোপালগঞ্জ থেকে টেকেরহাট যেতে যেখানে সময় লাগে এক ঘণ্টা সেখানে সময় লাগছে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। জানা গেছে, ভোগান্তি কমাতে আগামী ২০২৩ সালের ৩০ জুন অর্থবছরের মধ্যে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।