ঢাকা ০৪:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

আগামী সপ্তাহে দেখা যাবে বছরের প্রথম ব্লাড মুন

  • আপডেট সময় : ১১:২৭:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : আগামী সপ্তাহে চলতি বছরের প্রথম ব্লাড মুন দেখা যাবে। ২৬ মে বিশ্ববাসী সাক্ষী হতে চলেছে ব্লাড মুনের। রাতের আকাশে সাড়ে ১৪ মিনিট স্থায়িত্বের ব্লাড মুন বাংলাদেশ-ভারতের আকাশে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা কম। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পশ্চিম আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ভারত মহাসাগর, প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু এলাকার লোকজন ব্লাড মুনের অপরূপ দৃশ্য দেখতে পাবেন। অন্যদের এমন দৃশ্য দেখতে হবে ওয়েবসাইট ও টিভি চ্যানেলে।
ব্লাড মুনে কী হয়?
যখন সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী একটি সরলরেখায় চলে আসে তখন পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হয়। এসময় পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে চলে আসে। চাঁদের উপর সূর্যের আলো সরাসরি পড়তে পারে না। প্রতিসরণের ফলে আলো চাঁদের অন্ধকার অংশে পড়ে। এর ফলে চাঁদকে রক্তের মতো লাল দেখায়। একেই বলা হয় ব্লাড মুন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আগামী সপ্তাহে দেখা যাবে বছরের প্রথম ব্লাড মুন

আপডেট সময় : ১১:২৭:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : আগামী সপ্তাহে চলতি বছরের প্রথম ব্লাড মুন দেখা যাবে। ২৬ মে বিশ্ববাসী সাক্ষী হতে চলেছে ব্লাড মুনের। রাতের আকাশে সাড়ে ১৪ মিনিট স্থায়িত্বের ব্লাড মুন বাংলাদেশ-ভারতের আকাশে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা কম। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পশ্চিম আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ভারত মহাসাগর, প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু এলাকার লোকজন ব্লাড মুনের অপরূপ দৃশ্য দেখতে পাবেন। অন্যদের এমন দৃশ্য দেখতে হবে ওয়েবসাইট ও টিভি চ্যানেলে।
ব্লাড মুনে কী হয়?
যখন সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী একটি সরলরেখায় চলে আসে তখন পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হয়। এসময় পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে চলে আসে। চাঁদের উপর সূর্যের আলো সরাসরি পড়তে পারে না। প্রতিসরণের ফলে আলো চাঁদের অন্ধকার অংশে পড়ে। এর ফলে চাঁদকে রক্তের মতো লাল দেখায়। একেই বলা হয় ব্লাড মুন।