ঢাকা ০৪:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে: ওবায়দুল কাদের

  • আপডেট সময় : ০১:৩৮:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ৯৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : কার অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেটা মীমাংসিত বিষয় বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবে হবে বলে জানান তিনি।
গতকাল রোববার সকালে ঢাকা জোনের অধীনে নয়টি সেতু উদ্বোধন ও মতবিনিময় সভার সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়ে ব্রিফিংয়ে সেতুমন্ত্রী এ কথা জানান। এ সময় ওবায়দুল কাদের বিএনপি মহাসচিবের উদ্দেশে বলেন, কার অধীনে নির্বাচন হবে সেটা মীমাংসিত বিষয়, নির্বাচন যথা সময়ে সংবিধান অনুযায়ী হবে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, বাংলাদেশেও সেভাবে নির্বাচন হবে। কোনো পক্ষপাত হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ কমিশন ছাড়া আগামীতে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না, বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ ধরনের হুমকি প্রতিটি জাতীয় নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপি নিয়মিতই দিয়ে আসছে, এতে নতুনত্ব নেই। বিএনপি নেতাদের এসব আস্ফালন আষাঢ়ের তর্জন গর্জন সার।
সেতুমন্ত্রী বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে বলেন, কাকে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন? এসব হুমকি-ধামকি আওয়ামী লীগকে দিয়ে লাভ নেই। নির্বাচনী ব্যবস্থা কীভাবে জোরদার করা যায় সে নিয়ে আলোচনা হতে পারে তবে কোনো হুমকি-ধমকি দিয়ে নয় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়া একসময়ে বলেছিলেন, পাগল ও শিশু ছাড়া নিরপেক্ষ কেউ নেই। তাহলে মির্জা ফখরুল সাহেবই বলুন, নিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কী? বিএনপি নির্বাচনকে ভয় পায়, ভয় পায় জনগণকে তাই তারা নির্বাচনে অংশ নিলেও প্রচার-প্রচারণা করে না। আবার প্রচার-প্রচারণা চালালেও নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে যায় না কিংবা দুপুরের আগেই কেন্দ্র ছেড়ে চলে যায়। তিনি বলেন, তাই জনগণ এখন আর বিএনপিকে বিশ্বাস করে না। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় জেতার জন্য নয়, তারা নির্বাচন ব্যবস্থাকে বিতর্কিত করতেই নির্বাচনে অংশ নেয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যে ভাইকে জেল থেকে বের করেছি, সেই আমার স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করল…

আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে: ওবায়দুল কাদের

আপডেট সময় : ০১:৩৮:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : কার অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেটা মীমাংসিত বিষয় বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবে হবে বলে জানান তিনি।
গতকাল রোববার সকালে ঢাকা জোনের অধীনে নয়টি সেতু উদ্বোধন ও মতবিনিময় সভার সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়ে ব্রিফিংয়ে সেতুমন্ত্রী এ কথা জানান। এ সময় ওবায়দুল কাদের বিএনপি মহাসচিবের উদ্দেশে বলেন, কার অধীনে নির্বাচন হবে সেটা মীমাংসিত বিষয়, নির্বাচন যথা সময়ে সংবিধান অনুযায়ী হবে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, বাংলাদেশেও সেভাবে নির্বাচন হবে। কোনো পক্ষপাত হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ কমিশন ছাড়া আগামীতে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না, বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ ধরনের হুমকি প্রতিটি জাতীয় নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপি নিয়মিতই দিয়ে আসছে, এতে নতুনত্ব নেই। বিএনপি নেতাদের এসব আস্ফালন আষাঢ়ের তর্জন গর্জন সার।
সেতুমন্ত্রী বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে বলেন, কাকে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন? এসব হুমকি-ধামকি আওয়ামী লীগকে দিয়ে লাভ নেই। নির্বাচনী ব্যবস্থা কীভাবে জোরদার করা যায় সে নিয়ে আলোচনা হতে পারে তবে কোনো হুমকি-ধমকি দিয়ে নয় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়া একসময়ে বলেছিলেন, পাগল ও শিশু ছাড়া নিরপেক্ষ কেউ নেই। তাহলে মির্জা ফখরুল সাহেবই বলুন, নিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কী? বিএনপি নির্বাচনকে ভয় পায়, ভয় পায় জনগণকে তাই তারা নির্বাচনে অংশ নিলেও প্রচার-প্রচারণা করে না। আবার প্রচার-প্রচারণা চালালেও নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে যায় না কিংবা দুপুরের আগেই কেন্দ্র ছেড়ে চলে যায়। তিনি বলেন, তাই জনগণ এখন আর বিএনপিকে বিশ্বাস করে না। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় জেতার জন্য নয়, তারা নির্বাচন ব্যবস্থাকে বিতর্কিত করতেই নির্বাচনে অংশ নেয়।