ঢাকা ১২:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

আগামীকাল নতুন প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে ব্রিটেন

  • আপডেট সময় : ১২:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যায় নির্ধারণ হচ্ছে কে হচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের উত্তরসূরি। প্রধানমন্ত্রীর দৌঁড়ে আছেন কনজারভেটিভ পার্টির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস অথবা একই দলের সাবেক অর্থমন্ত্রী রিশি সুনাক। ধারণা করা হচ্ছে, লিজ ট্রাস হতে যাচ্ছেন ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
গত শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন দলের অন্তত দুইজন আইনপ্রণেতার সমর্থন রয়েছে এমন যে কোনও পার্লামেন্ট সদস্য বর্তমান পরিস্থিতিতে নিজেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করতে পারেন। এরই অংশ হিসেবে গত দুই মাসের নির্বাচনি প্রচারণা শেষে ভার্চুয়ালি ও ডাকযোগে কনজারভেটিভ পার্টি সদস্যদের ভোট দেয়া শেষ হয় গত শুক্রবার বিকাল ৫টায়। কোভিড বিধিনিষেধ ভঙ্গ করে ডাউনিং স্ট্রিটে মদপানের পার্টি আয়োজন করায় চরম বিতর্ক পড়েন বরিস জনসন। নিজের ও বিরোধী দলের আইনপ্রণেতাদের চাপের মুখে বাধ্য হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়েন বরিস। তবে নতুন প্রধানমন্ত্রী না পাওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব পালন করে যাবেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আগামীকাল নতুন প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে ব্রিটেন

আপডেট সময় : ১২:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যায় নির্ধারণ হচ্ছে কে হচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের উত্তরসূরি। প্রধানমন্ত্রীর দৌঁড়ে আছেন কনজারভেটিভ পার্টির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস অথবা একই দলের সাবেক অর্থমন্ত্রী রিশি সুনাক। ধারণা করা হচ্ছে, লিজ ট্রাস হতে যাচ্ছেন ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।
গত শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন দলের অন্তত দুইজন আইনপ্রণেতার সমর্থন রয়েছে এমন যে কোনও পার্লামেন্ট সদস্য বর্তমান পরিস্থিতিতে নিজেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করতে পারেন। এরই অংশ হিসেবে গত দুই মাসের নির্বাচনি প্রচারণা শেষে ভার্চুয়ালি ও ডাকযোগে কনজারভেটিভ পার্টি সদস্যদের ভোট দেয়া শেষ হয় গত শুক্রবার বিকাল ৫টায়। কোভিড বিধিনিষেধ ভঙ্গ করে ডাউনিং স্ট্রিটে মদপানের পার্টি আয়োজন করায় চরম বিতর্ক পড়েন বরিস জনসন। নিজের ও বিরোধী দলের আইনপ্রণেতাদের চাপের মুখে বাধ্য হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়েন বরিস। তবে নতুন প্রধানমন্ত্রী না পাওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব পালন করে যাবেন।