ঢাকা ১২:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

আগামীকাল গণহত্যা দিবসে সারাদেশ এক মিনিট ব্ল্যাক আউট থাকবে

  • আপডেট সময় : ০২:২৬:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : গণহত্যা দিবস উপলক্ষে সারাদেশ এক মিনিট অন্ধকারে (ব্ল্যাক আউট) থাকবে। আগামীকাল শনিবার (২৫ মার্চ) রাত ৯টা থেকে ৯টা ১ মিনিট পর্যন্ত জরুরি স্থাপনা ছাড়া সারাদেশে প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট পালন করা হবে। তবে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কি পয়েন্ট ইন্সটেলশন-কেপিআই) এবং জরুরি স্থাপনাগুলো এই কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেবেন। এছাড়া সংবাদপত্রে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে। এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এ ছাড়া স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে। সব সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে। প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এ দিন বাদ জোহর অথবা সুবিধাজনক সময়ে দেশের সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনা করা হবে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আগামীকাল গণহত্যা দিবসে সারাদেশ এক মিনিট ব্ল্যাক আউট থাকবে

আপডেট সময় : ০২:২৬:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : গণহত্যা দিবস উপলক্ষে সারাদেশ এক মিনিট অন্ধকারে (ব্ল্যাক আউট) থাকবে। আগামীকাল শনিবার (২৫ মার্চ) রাত ৯টা থেকে ৯টা ১ মিনিট পর্যন্ত জরুরি স্থাপনা ছাড়া সারাদেশে প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট পালন করা হবে। তবে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কি পয়েন্ট ইন্সটেলশন-কেপিআই) এবং জরুরি স্থাপনাগুলো এই কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। গতকাল বৃহস্পতিবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেবেন। এছাড়া সংবাদপত্রে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে। এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এ ছাড়া স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে। সব সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে। প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এ দিন বাদ জোহর অথবা সুবিধাজনক সময়ে দেশের সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনা করা হবে।