ঢাকা ১২:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫

আওয়ামী লীগ থাকছে ২৬৩ আসনে জাপাকে ২৬ এবং জোটসঙ্গীদের ৬টি ছাড়

  • আপডেট সময় : ০১:৫৩:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ২৬৩টি আসনে নির্বাচন করছে বলে জানিয়েছেন দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া।
গতকাল রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে আগারগাঁওয়ে ইসি সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান তিনি। বিপ্লব বড়ুয়া জানান, জাতীয় পার্টিকে ২৬টিসহ শরিকদের মোট ৩২টি আসনে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মিত্রদের সঙ্গে জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচন করছি আমরা। যাচাই-বাছাই শেষে আমাদের নিজেদের ৫টি আসনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক মিত্র জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং ১৪ দলের শরিকদের ছয়টি আসন ছেড়ে দিয়ে ২৬৩ আসনে ভোট করার সিদ্ধান্ত জানাল আওয়ামী লীগ।
গতকাল রোববারই ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। যেসব আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিচ্ছে, সেসব আসনে নৌকার প্রার্থীদের প্রত্যাহারের কথা নির্বাচন কমিশনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েও দেওয়া হয়েছে। ইসিতে পাঠানো চিঠিতে জাপার প্রার্থীদের ছাড় দিতে আওয়ামী লীগের ২৫ জনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার কথা বলা হয়েছে। এর বাইরে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনটি জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমানের জন্য আগেই খালি রেখেছিল আওয়ামী লীগ। সেখানে কোনো প্রার্থীকে আগে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। সব মিলিয়ে জাতীয় পার্টি ছাড় পেল ২৬ আসনে। আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনার মধ্যে ১৪ দলের শরিকদের সাতটি আসন ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছিল আওয়ামী লীগ। তবে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া চিঠিতে ছয়টি আসনে শরিকদের নৌকা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এবার রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাই এবং নির্বাচন কমিশনে আপিলে আওয়ামী লীগের পাঁচজনের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যায়। ৩২টি আসন ছেড়ে দেওয়ায় এখন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা নিয়ে ভোট করবেন মোট ২৬৩ জন। বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, ১৪ দলের শরিকদের যে ছয়টি আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, তারাও ভোট করবেন নৌকা প্রতীকে। ফলে নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোটে থাকছেন মোট ২৬৯ জন। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি যে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছে, সেখানে তারা দলীয় প্রতীক লাঙ্গল নিয়েই ভোট করবেন।
সেসব আসন আমাদের দিক থেকে উন্মুক্ত থাকবে। জাপার সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে-ঠাকুরগাঁও-৩, নীলফামারী-৩ ও ৪, রংপুর-১ ও ৩, কুড়িগ্রাম-১ ও ২, গাইবান্ধা-১ ও ২, বগুড়া-২ ও ৩, সাতক্ষীরা-২, পটুয়াখালী-১, বরিশাল-৩, পিরোজপুর-৩, ময়মনসিংহ-৫ ও ৮, কিশোরগঞ্জ-৩, মানিকগঞ্জ-১, ঢাকা-১৮, হবিগঞ্জ-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, ফেনী-৩, চট্টগ্রাম-৫ ও ৮, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে। এ আসনগুলোতে নৌকার প্রার্থী থাকবে না বলে জানিয়েছেন বিপ্লব বড়ুয়া।
১৪ দলীয় জোটের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে-বগুড়া-৪, রাজশাহী-২, কুষ্টিয়া-২, বরিশাল-২, পিরোজপুর-২, লক্ষীপুর-৪ আসনে। এসব আসনেও নৌকার প্রার্থী থাকবে না।
যে ৩২ আসন শরিকদের ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিকদের জন্য ৩২ আসন ছেড়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং শরিকদের জন্য ৬টি আসন ছাড় দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা।
জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেওয়া আসন: ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, নীলফামারী-৩ আসনে রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪ আসনে আহসান আদেলুর রহমান, রংপুর-১ আসনে হোসেন মকবুল শাহরিয়ার, রংপুর-৩ আসনে জি এম কাদের, কুড়িগ্রাম-১ আসনে এ কে এম মুস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ আসনে পনির উদ্দিন আহমেদ, গাইবান্ধা-১ আসনে শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আসনে মো. আব্দুর রশিদ সরকার, বগুড়া-২ আসনে শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ আসনে মো. নুরুল ইসলাম তালুকদার, সাতক্ষীরা-২ আসনে মো. আশরাফুজ্জামান, পটুয়াখালী-১ আসনে রুহুল আমিন হাওলাদার, বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু, পিরোজপুর-৩ আসনে মো. মাশরেকুল আজম রবি প্রার্থী হচ্ছেন। এ ছাড়া ময়মনসিংহ-৫ আসনে সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ আসনে ফখরুল ইমাম, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে মো. মুজিবুল হক চুন্নু, মানিকগঞ্জ-১ আসনে জহিরুল আলম রুবেল, ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের, হবিগঞ্জ-১ আসনে মো. আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মো. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে আব্দুল হামিদ, ফেনী-৩ আসনে মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আসনে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৮ আসনে সুলেমান আলম শেঠ, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সেলিম ওসমান প্রার্থী হচ্ছেন।
১৪ দলীয় জোটের শরিকরা যেসব আসন পেলেন: বগুড়া-৫ আসনে এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ), রাজশাহী-২ আসনে ফজলে হোসেন বাদশা (ওয়ার্কার্স পার্টি), কুষ্টিয়া-২ আসনে হাসানুল হক ইনু (জাসদ), বরিশাল-২ আসনে রাশেদ খান মেনন (ওয়ার্কার্স পার্টি), পিরোজপুর-২ আসনে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (জাতীয় পার্টি মঞ্জু) ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মোশারফ হোসেন (জাসদ) প্রার্থী হচ্ছেন।
এর আগে নারায়ণগঞ্জ-৫ ও কুষ্টিয়া-২ আসন বাকি রেখে ২৯৮ আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে ক্ষমতাসীনরা। এবার এ দুই আসন জোটের শরিক দলের প্রার্থী সেলিম ওসমান ও হাসানুল হক ইনুকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আওয়ামী লীগ থাকছে ২৬৩ আসনে জাপাকে ২৬ এবং জোটসঙ্গীদের ৬টি ছাড়

আপডেট সময় : ০১:৫৩:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ২৬৩টি আসনে নির্বাচন করছে বলে জানিয়েছেন দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া।
গতকাল রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে আগারগাঁওয়ে ইসি সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান তিনি। বিপ্লব বড়ুয়া জানান, জাতীয় পার্টিকে ২৬টিসহ শরিকদের মোট ৩২টি আসনে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মিত্রদের সঙ্গে জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচন করছি আমরা। যাচাই-বাছাই শেষে আমাদের নিজেদের ৫টি আসনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক মিত্র জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং ১৪ দলের শরিকদের ছয়টি আসন ছেড়ে দিয়ে ২৬৩ আসনে ভোট করার সিদ্ধান্ত জানাল আওয়ামী লীগ।
গতকাল রোববারই ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। যেসব আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিচ্ছে, সেসব আসনে নৌকার প্রার্থীদের প্রত্যাহারের কথা নির্বাচন কমিশনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েও দেওয়া হয়েছে। ইসিতে পাঠানো চিঠিতে জাপার প্রার্থীদের ছাড় দিতে আওয়ামী লীগের ২৫ জনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার কথা বলা হয়েছে। এর বাইরে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনটি জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমানের জন্য আগেই খালি রেখেছিল আওয়ামী লীগ। সেখানে কোনো প্রার্থীকে আগে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। সব মিলিয়ে জাতীয় পার্টি ছাড় পেল ২৬ আসনে। আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনার মধ্যে ১৪ দলের শরিকদের সাতটি আসন ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছিল আওয়ামী লীগ। তবে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া চিঠিতে ছয়টি আসনে শরিকদের নৌকা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এবার রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাই এবং নির্বাচন কমিশনে আপিলে আওয়ামী লীগের পাঁচজনের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যায়। ৩২টি আসন ছেড়ে দেওয়ায় এখন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা নিয়ে ভোট করবেন মোট ২৬৩ জন। বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, ১৪ দলের শরিকদের যে ছয়টি আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, তারাও ভোট করবেন নৌকা প্রতীকে। ফলে নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোটে থাকছেন মোট ২৬৯ জন। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি যে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছে, সেখানে তারা দলীয় প্রতীক লাঙ্গল নিয়েই ভোট করবেন।
সেসব আসন আমাদের দিক থেকে উন্মুক্ত থাকবে। জাপার সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে-ঠাকুরগাঁও-৩, নীলফামারী-৩ ও ৪, রংপুর-১ ও ৩, কুড়িগ্রাম-১ ও ২, গাইবান্ধা-১ ও ২, বগুড়া-২ ও ৩, সাতক্ষীরা-২, পটুয়াখালী-১, বরিশাল-৩, পিরোজপুর-৩, ময়মনসিংহ-৫ ও ৮, কিশোরগঞ্জ-৩, মানিকগঞ্জ-১, ঢাকা-১৮, হবিগঞ্জ-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, ফেনী-৩, চট্টগ্রাম-৫ ও ৮, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে। এ আসনগুলোতে নৌকার প্রার্থী থাকবে না বলে জানিয়েছেন বিপ্লব বড়ুয়া।
১৪ দলীয় জোটের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে-বগুড়া-৪, রাজশাহী-২, কুষ্টিয়া-২, বরিশাল-২, পিরোজপুর-২, লক্ষীপুর-৪ আসনে। এসব আসনেও নৌকার প্রার্থী থাকবে না।
যে ৩২ আসন শরিকদের ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিকদের জন্য ৩২ আসন ছেড়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং শরিকদের জন্য ৬টি আসন ছাড় দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা।
জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেওয়া আসন: ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, নীলফামারী-৩ আসনে রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী-৪ আসনে আহসান আদেলুর রহমান, রংপুর-১ আসনে হোসেন মকবুল শাহরিয়ার, রংপুর-৩ আসনে জি এম কাদের, কুড়িগ্রাম-১ আসনে এ কে এম মুস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ আসনে পনির উদ্দিন আহমেদ, গাইবান্ধা-১ আসনে শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আসনে মো. আব্দুর রশিদ সরকার, বগুড়া-২ আসনে শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ আসনে মো. নুরুল ইসলাম তালুকদার, সাতক্ষীরা-২ আসনে মো. আশরাফুজ্জামান, পটুয়াখালী-১ আসনে রুহুল আমিন হাওলাদার, বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু, পিরোজপুর-৩ আসনে মো. মাশরেকুল আজম রবি প্রার্থী হচ্ছেন। এ ছাড়া ময়মনসিংহ-৫ আসনে সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ আসনে ফখরুল ইমাম, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে মো. মুজিবুল হক চুন্নু, মানিকগঞ্জ-১ আসনে জহিরুল আলম রুবেল, ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের, হবিগঞ্জ-১ আসনে মো. আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মো. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে আব্দুল হামিদ, ফেনী-৩ আসনে মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আসনে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৮ আসনে সুলেমান আলম শেঠ, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সেলিম ওসমান প্রার্থী হচ্ছেন।
১৪ দলীয় জোটের শরিকরা যেসব আসন পেলেন: বগুড়া-৫ আসনে এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ), রাজশাহী-২ আসনে ফজলে হোসেন বাদশা (ওয়ার্কার্স পার্টি), কুষ্টিয়া-২ আসনে হাসানুল হক ইনু (জাসদ), বরিশাল-২ আসনে রাশেদ খান মেনন (ওয়ার্কার্স পার্টি), পিরোজপুর-২ আসনে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (জাতীয় পার্টি মঞ্জু) ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মোশারফ হোসেন (জাসদ) প্রার্থী হচ্ছেন।
এর আগে নারায়ণগঞ্জ-৫ ও কুষ্টিয়া-২ আসন বাকি রেখে ২৯৮ আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে ক্ষমতাসীনরা। এবার এ দুই আসন জোটের শরিক দলের প্রার্থী সেলিম ওসমান ও হাসানুল হক ইনুকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।