নিজস্ব প্রতিবেদক : জ্যৈষ্ঠের ভ্যাপসা গরমে মৌসুমি ফলের বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়। করোনার প্রকোপ অব্যহত থাকায় অনলাইনেও ফলের বাজার জমেছে বেশ। আম মৌসুমী ফল হলেও এর রয়েছে বিভিন্ন প্রকারভেদ। বাংলাদেশের অতি উৎকৃষ্ট জাতের মধ্যে হিমসাগর একটি। সুগন্ধজাত, সুস্বাদু অত্যন্ত রসালো এবং আঁশ বিহীন এই আমটির চাহিদা বাংলাদেশের সর্বত্রই শীর্ষে রয়েছে। ফলটি অনলাইন ক্রেতাদের মধ্যেও রয়েছে চাহিদার শীর্ষে। রাজধানীতে বসবাসকারী অনলাইন ক্রেতা পাপড়ি বলেন, ‘আম খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ এ দেশে হয়তো নেই। পুরো গ্রীষ্মঋতু জুড়েই রয়েছে বিভিন্ন প্রকার আমের সমারোহ। ফলের মধ্যে ভালোলাগার তালিকায় প্রথমে আছে হিমসাগর। দ্বিতীয় রংপুরের হাড়িভাঙ্গা আম। হিমসাগর আমটি বাংলাদেশের রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাতে বেশি চাষ হয়ে থাকে। এছাড়াও এখন সাতক্ষীরাতেও এই আমের চাষ হয়ে থাকে। হিমসাগর আমের স্বাদ এবং সুগন্ধ অন্য আমের থেকে ভিন্ন। সবচেয়ে মজার বিষয় এই আমের কোনো আঁশ থাকেনা, শ্বাস নরম এবং খেতে খুবই সুমিষ্ট হয়। সাধারণত হিমসাগর আম সংগ্রহ করার পাঁচ ছয় দিনের মধ্যেই খেতে হয়। তানা হলে এই আমের আসল স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। বিডিম্যানগ্রোভ ডটকমের স্বত্তাধিকারী সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আম মৌসুমী ফল হওয়াই সবসময়ই আমের প্রতি মানুষের আলাদা চাহিদা রয়েছে। অনলাইনের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা বাড়ায়, দেশের যে কোন প্রান্তের মানুষ এখন সহজেই মেহেরপুরের আম খেতে পারছে। এই অঞ্চলের বিখ্যাত হিমসাগর আম সবসময়ই ক্রেতাদের চাহিদার শীর্ষে থাকে। আর ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে এই চাহিদার মাত্রা আরো বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। বেশ কিছু অনলাইন পেজে মেহেরপুরের বিখ্যাত হিমসাগর আম ফরমালিন মুক্ত ও ন্যায্যমূল্যে পাওয়া যাচ্ছে