ঢাকা ০৬:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনলাইনে রিটার্ন দাখিল ১০ লাখ অতিক্রম

  • আপডেট সময় : ০৮:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ১০ লাখ অতিক্রম করেছে। অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন ১৬ লাখ করদাতা। আগের বছরের তুলনায় চলতি বছর অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রায় পাঁচ গুণ বেড়েছে। গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জনসংযোগ বিভাগ।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের িি.িবঃধীহনৎ.মড়া.নফ ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা সহজে এবং দ্রুত তাদের ২০২৪-২০২৫ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল করে রিটার্নের কপি, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র, আয়কর সনদ, টিআইএন সনদ ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারছেন। একইসাথে ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট (ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড) ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে করদাতারা কর পরিশোধের সুবিধা ও কর সমন্বয়ের সুবিধা পাচ্ছেন।

এ বিষয়ে কল সেন্টার ও ই-মেইলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এনবিআর জানায়, ইতোমধ্যেই ই-রিটার্ন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি করদাতা কোনো সমস্যা ছাড়াই ব্যবহার করছেন। বিশেষ করে প্রযুক্তিমুখী মানুষরা অনলাইন ব্যবহার করে আয়কর রিটার্ন দিচ্ছেন। ই-রিটার্নে সফলভাবে রেজিস্ট্রশন করতে করদাতার নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে নিবন্ধিত বায়োমেট্রিক সিমের প্রয়োজন হয়।

এ ছাড়াও অনলাইন রিটার্ন দাখিল প্রক্রিয়া সহজীকরণের অংশ হিসেবে যেসব করদাতা জাতীয় পরিচয়পত্র থাকার পরও আঙুলের ছাপ না থাকার কারণে বায়োমেট্রিক মোবাইল সিম নিতে পারেননি এবং সে কারণে ই-রিটার্ন সিসটেমে রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না, তাদের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

উল্লেখ্য, আয়কর রিটার্নের সময় আরও এক মাস বৃদ্ধির ফলে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্যক্তি শ্রেণির আয়কর রিটার্ন দেওয়া যাবে। এবারই প্রথম অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে সব ধরনের সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

করদাতা কোনো সমস্যায় পড়লে কল সেন্টারে ফোন করে সমস্যার সমাধান পাচ্ছেন। এ জন্য আগের বছরের তুলনায় এ বছর অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রায় পাঁচ গুণ বেড়েছে।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

অনলাইনে রিটার্ন দাখিল ১০ লাখ অতিক্রম

আপডেট সময় : ০৮:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ১০ লাখ অতিক্রম করেছে। অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন ১৬ লাখ করদাতা। আগের বছরের তুলনায় চলতি বছর অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রায় পাঁচ গুণ বেড়েছে। গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জনসংযোগ বিভাগ।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের িি.িবঃধীহনৎ.মড়া.নফ ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা সহজে এবং দ্রুত তাদের ২০২৪-২০২৫ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল করে রিটার্নের কপি, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র, আয়কর সনদ, টিআইএন সনদ ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারছেন। একইসাথে ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট (ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড) ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে করদাতারা কর পরিশোধের সুবিধা ও কর সমন্বয়ের সুবিধা পাচ্ছেন।

এ বিষয়ে কল সেন্টার ও ই-মেইলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এনবিআর জানায়, ইতোমধ্যেই ই-রিটার্ন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি করদাতা কোনো সমস্যা ছাড়াই ব্যবহার করছেন। বিশেষ করে প্রযুক্তিমুখী মানুষরা অনলাইন ব্যবহার করে আয়কর রিটার্ন দিচ্ছেন। ই-রিটার্নে সফলভাবে রেজিস্ট্রশন করতে করদাতার নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে নিবন্ধিত বায়োমেট্রিক সিমের প্রয়োজন হয়।

এ ছাড়াও অনলাইন রিটার্ন দাখিল প্রক্রিয়া সহজীকরণের অংশ হিসেবে যেসব করদাতা জাতীয় পরিচয়পত্র থাকার পরও আঙুলের ছাপ না থাকার কারণে বায়োমেট্রিক মোবাইল সিম নিতে পারেননি এবং সে কারণে ই-রিটার্ন সিসটেমে রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না, তাদের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

উল্লেখ্য, আয়কর রিটার্নের সময় আরও এক মাস বৃদ্ধির ফলে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্যক্তি শ্রেণির আয়কর রিটার্ন দেওয়া যাবে। এবারই প্রথম অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে সব ধরনের সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

করদাতা কোনো সমস্যায় পড়লে কল সেন্টারে ফোন করে সমস্যার সমাধান পাচ্ছেন। এ জন্য আগের বছরের তুলনায় এ বছর অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রায় পাঁচ গুণ বেড়েছে।