নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হলেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতন হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে, ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৪.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৭.৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৫৮টি কোম্পানির, কমেছে ১৮১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৮টির।
ডিএসইতে এদিন মোট ৭৩৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬২৫ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক ১৪.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৭২৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২১.৯৪ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ১৪০ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ০.৭৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩০ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৪৮.৩০ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ২১১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭২টি কোম্পানির, কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির।
দিন শেষে সিএসইতে ৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।