ঢাকা ০১:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

বাবা-মায়ের ওপর অভিমানে ১২ বছর বয়সী মেয়ের আত্মহত্যা

  • আপডেট সময় : ০১:১৩:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪
  • ২৮৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর কদমতলী থানার জনতাবাগ এলাকায় বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে আয়েশা আলী (১২) নামে এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আয়েশা স্থানীয় একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
গতকাল রোববার (৩১ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মৃত আয়েশার বাবা বরকত আলী বলেন, আমার মেয়ে স্থানীয় একটি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। ঠিকমতো লেখাপড়া না করায় আমরা তাকে বকুনি দিলে অভিমান করে নিজ রুমের বাথরুমে গ্রিলের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয় সে। পরে আমরা দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেই। এরপর পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান আমার মেয়ে আর বেঁচে নেই। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা অবগত আছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

বাবা-মায়ের ওপর অভিমানে ১২ বছর বয়সী মেয়ের আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ০১:১৩:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর কদমতলী থানার জনতাবাগ এলাকায় বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে আয়েশা আলী (১২) নামে এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আয়েশা স্থানীয় একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
গতকাল রোববার (৩১ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মৃত আয়েশার বাবা বরকত আলী বলেন, আমার মেয়ে স্থানীয় একটি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। ঠিকমতো লেখাপড়া না করায় আমরা তাকে বকুনি দিলে অভিমান করে নিজ রুমের বাথরুমে গ্রিলের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয় সে। পরে আমরা দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেই। এরপর পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান আমার মেয়ে আর বেঁচে নেই। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা অবগত আছে।