নিজস্ব প্রতিবেদক : নতুন সদস্যদের স্বাগত জানিয়েছে এবং সনদ দিয়েছে দ্য অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (এসিসিএ) বাংলাদেশ। সম্প্রতি রাজধানীর ঢাকায় এসিসিএ নিউ মেম্বার সিরোমনির আয়োজন করা হয়। এ বছর এসিসিএ বাংলাদেশ ৩৬ জন নতুন এসিসিএ মেম্বার এবং ৩১ জন নতুন এফসিসিএ মেম্বারের হতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দিয়েছে। অনুষ্ঠানে এসিসিএ বাংলাদেশ একইসঙ্গে ১৮টি এপ্রুভড এমপ্লয়ার্স এবং ৬ জন এসিসিএ অ্যাডভোকেসি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীদেরও স্বীকৃতি দেয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিএজি মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফআরসি চেয়ারম্যান ড. মো. হামিদ উল্লাহ ভূঞা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের লীড গভর্ন্যান্স স্পেশালিষ্ট ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট সুরাইয়া জান্নাত, সামিট কমিউনিকেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও এবং এসিসিএ গ্লোবাল কাউন্সিলের সদস্য মো. আরিফ আল ইসলাম, এসিসিএ মেম্বার অ্যাডভাইহজরি কমিটি (এমএসি) এর চেয়ারম্যান এবং ডেলহিভেরির (উঊখঐওঠঊজণ) কান্ট্রি হেড কাজী এম হাসান উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও এসিসিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার প্রমা তাপসী খান, এসিসিএ-এর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা, এসিসিএ মেম্বার অ্যাডভাইহজরি কমিটি (এমএসি), সাব কমিটির সদস্যগণ এবং অনুমোদিত লার্নিং পার্টনাররা উপস্থিত ছিলেন। সনদ ও পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ সরকারের সিএজি মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি যে, অর্থনীতির বিকাশ ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে হিসাবরক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে পেশাটিকে এগিয়ে নেয়ার মাধ্যমে সমাজকে আরও স্বচ্ছ ও সুন্দর করে গড়ে তুলতে বিশ্বব্যাপী কাজ করতে হবে। এ যাত্রাপথে আমি এসিসিএ’র সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করছি।’ এসিসিএ সবসময় বাংলাদেশের দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখার পাশাপাশি অ্যাকাউন্টিং এবং ফাইন্যান্স পেশাদারদের একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, এসিসিএ বাংলাদেশের বর্তমান সদস্য ৫০০ জন এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫ হাজার।