ঢাকা ১০:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বর্ষবরণ

  • আপডেট সময় : ০৬:০৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
  • ১৫ বার পড়া হয়েছে

গত সোমবার বাংলা নববর্ষে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মীদের পরিবারের তৈরি পিঠা নিচ্ছেন অতিথিরা -ছবি: সংগৃহীত

প্রত্যাশা ডেস্ক: নাচে, গানে ও রসনাতৃপ্তির মধ্য দিয়ে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গতকাল সোমবার বরণ করে নেওয়া হলো বাংলা নববর্ষকে। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে ঝলমল করে উঠেছিল দূতাবাস চত্বর।

উৎসব আয়োজনে অভিবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিদেশি কূটনীতিক, বিশিষ্ট অতিথি ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের। দূতাবাস প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছিল মিলনক্ষেত্র।

রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, হাসন রাজার গানের সঙ্গে চোখজুড়নো নৃত্য পরিবেশনা ছিল বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। দূতাবাসের কর্মীদের সঙ্গে নাচে-গানে অংশ নিয়েছিলেন স্থানীয় বাঙালি শিল্পীরা।

আয়োজনের আরেক আকর্ষণ ছিল মধ্যাহ্নের ভোজ। অতিথিদের রসনাতৃপ্তির পূর্ণ দায়িত্ব হাসিমুখে গ্রহণ করেছিল দূতাবাস কর্মীদের পরিবার। ১০–১২ রকমের ভর্তার পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি রান্নায় ছিল আন্তরিকতার ছোঁয়া। প্রতিটি পদ ছাড়াও দূতাবাস কর্মীদের পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে তৈরি করে এনেছিলেন ১২ রকমের পিঠা।

পরম যত্নে পরিবারের সদস্যরাই পিঠাসহ নানা খাবার পরিবেশন করেছেন অতিথিদের। ব্যাখ্যা করেছেন বঙ্গজীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একেক ধরনের পিঠার বিশেষত্ব। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে এমন বাঙালিয়ানা ও ঘরোয়া আয়োজনের আন্তরিকতা অভিনব। অতিথিরাও এই আয়োজন বেশ উপভোগ করেছেন।

 

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বর্ষবরণ

আপডেট সময় : ০৬:০৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

প্রত্যাশা ডেস্ক: নাচে, গানে ও রসনাতৃপ্তির মধ্য দিয়ে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গতকাল সোমবার বরণ করে নেওয়া হলো বাংলা নববর্ষকে। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে ঝলমল করে উঠেছিল দূতাবাস চত্বর।

উৎসব আয়োজনে অভিবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিদেশি কূটনীতিক, বিশিষ্ট অতিথি ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের। দূতাবাস প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছিল মিলনক্ষেত্র।

রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, হাসন রাজার গানের সঙ্গে চোখজুড়নো নৃত্য পরিবেশনা ছিল বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। দূতাবাসের কর্মীদের সঙ্গে নাচে-গানে অংশ নিয়েছিলেন স্থানীয় বাঙালি শিল্পীরা।

আয়োজনের আরেক আকর্ষণ ছিল মধ্যাহ্নের ভোজ। অতিথিদের রসনাতৃপ্তির পূর্ণ দায়িত্ব হাসিমুখে গ্রহণ করেছিল দূতাবাস কর্মীদের পরিবার। ১০–১২ রকমের ভর্তার পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি রান্নায় ছিল আন্তরিকতার ছোঁয়া। প্রতিটি পদ ছাড়াও দূতাবাস কর্মীদের পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে তৈরি করে এনেছিলেন ১২ রকমের পিঠা।

পরম যত্নে পরিবারের সদস্যরাই পিঠাসহ নানা খাবার পরিবেশন করেছেন অতিথিদের। ব্যাখ্যা করেছেন বঙ্গজীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একেক ধরনের পিঠার বিশেষত্ব। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে এমন বাঙালিয়ানা ও ঘরোয়া আয়োজনের আন্তরিকতা অভিনব। অতিথিরাও এই আয়োজন বেশ উপভোগ করেছেন।