ঢাকা ০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আওতা বাড়ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের

  • আপডেট সময় : ০৫:২৬:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

আগামী কয়েকদিন দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। ছবি- সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এসে দেশজুড়ে জেঁকে বসেছে শীত। নেমে যাচ্ছে তাপমাত্রা। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশের সাত জেলার তাপমাত্রা দশের মধ্যে এবং দশের নিচের অবস্থান করছে। এর মধ্যে চার জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ আশেপাশের অঞ্চলে বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এতে বলা হয়, পঞ্চগড়, রাজশাহী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আগামী কয়েকদিন মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, রোববার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে দুইদিন দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে এসময় মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া তেঁতুলিয়ায় ৯ দশমিক ২, রাজশাহীতে ৯ দশমিক ৭, যশোরে ১০, ঈশ্বরদীতে ১০ দশমিক ২, বদলগাছিতে ১০ দশমিক ৩, গোপালগঞ্জে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করছে। সাধারণত ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা বিরাজ করলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। শনিবার পঞ্চগড়, রাজশাহী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, ‘আজ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। তাপমাত্রা আর খুব একটা নাও কমতে পারে। তবে আরও কিছু এলাকায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

 

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

৫ আগস্টের পুরোটাই ছিল একতার অনুভূতি: প্রধান উপদেষ্টা

আওতা বাড়ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের

আপডেট সময় : ০৫:২৬:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এসে দেশজুড়ে জেঁকে বসেছে শীত। নেমে যাচ্ছে তাপমাত্রা। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশের সাত জেলার তাপমাত্রা দশের মধ্যে এবং দশের নিচের অবস্থান করছে। এর মধ্যে চার জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ আশেপাশের অঞ্চলে বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এতে বলা হয়, পঞ্চগড়, রাজশাহী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আগামী কয়েকদিন মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, রোববার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে দুইদিন দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে এসময় মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া তেঁতুলিয়ায় ৯ দশমিক ২, রাজশাহীতে ৯ দশমিক ৭, যশোরে ১০, ঈশ্বরদীতে ১০ দশমিক ২, বদলগাছিতে ১০ দশমিক ৩, গোপালগঞ্জে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করছে। সাধারণত ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা বিরাজ করলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। শনিবার পঞ্চগড়, রাজশাহী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, ‘আজ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। তাপমাত্রা আর খুব একটা নাও কমতে পারে। তবে আরও কিছু এলাকায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।